তবে এদিন প্রতিবেদন জমা না পড়ায় ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জসিম প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ২২ জানুয়ারি দিন ধার্য করেছেন।
রেণু হত্যা মামলাটি তদন্ত করছিলেন বাড্ডা থানার পরিদর্শক আব্দুর রাজ্জাক।
চলতি বছরের ২০ জুলাই সকালে ছেলেধরা সন্দেহে উত্তর বাড্ডা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় চত্বরে তাসলিমা বেগম রেণুকে বেধড়ক পেটানো হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় ওইদিন-ই বাড্ডা থানায় ৪০০/৫০০ জন অজ্ঞাত ব্যক্তির বিরুদ্ধে নিহত রেণু ভাগ্নে নাসির উদ্দিন একটি হত্যা মামলা করেন।
নিহত রেণুর স্বজনদের দাবি, মেয়েকে স্কুলে ভর্তি করানোর জন্য খোঁজ নিতে বাড্ডার ওই স্কুলে গিয়েছিলেন রেণু। আর সেখানেই গণপিটুনির শিকার হন তিনি।
পরবর্তীকালে এ ঘটনায় জড়িত থাকা সন্দেহে বেশ কয়েকজনকে আটকও করে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
নিহত রেণুর বাড়ি লক্ষ্মীপুর জেলার রায়পুরে। রাজধানীর মহাখালীতে চার বছরের মেয়ে তুবা ও মাকে নিয়ে থাকতেন তিনি। দুইবছর আগে স্বামীর সঙ্গে তার বিচ্ছেদ ঘটে। এরপর থেকে তাহসিন নামে রেণুর ১১ বছরের ছেলে বাবার কাছেই থাকতো।
বালাদেশ সময়: ১২৪৬ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৪, ২০১৯
কেআই/এমএ