বুধবার (২২ জানুয়ারি) দুপুরে খুলনা মহানগর ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করলে বিচারক জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠান।
বিবাদীপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম বলেন, মামলার এজাহারে নাম না থাকলেও তদন্তে আরাফাত হোসেনকে ফাঁসানো হয়েছে।
জানা যায়, ২০১৮ সালের ৩০ মার্চ হাইকোর্টের ভুয়া জামিন আদেশের কাগজপত্র দিয়ে খুলনার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন মামলার আসামি রবিউল ইসলামকে জামিন করানো হয়। পরে বাদীপক্ষ আদালতে সঠিক কাগজপত্র উপস্থাপন করলে জালিয়াতির বিষয়টি জানাজানি হয়। ওই ঘটনায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালতের বিচারক মো. রেজাউল করিম বাদী হয়ে খুলনা থানায় জালিয়াতির অভিযোগে মামলা করেন। পুলিশ এ মামলায় তদন্ত শেষে আরাফাত হোসেনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) জমা দিয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৩০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২২, ২০২০
এমআরএম/ওএইচ/