বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) ঢাকার চারজন মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট পৃথকভাবে তাদের জবানবন্দি রেকর্ড করেন। এরপর তাদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
স্বীকারোক্তি দেওয়া অন্য আসামিরা হলেন- শেখ রনি (২৫), মো. মনির হোসেন (২০) ও মো. ফয়সাল কবির (২৬)।
বুধবার (২২ জানুয়ারি) শেখ নাজমুল ইসলামসহ (৩০) চারজনকে গ্রেফতার করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)।
বৃহস্পতিবার দুপুরে ধানমণ্ডিতে পিবিআই কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে পিবিআই প্রধান ডিআইজি বনজ কুমার মজুমদার জানান, খারাপ আচরণের প্রতিশোধ নিতে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের অন্যতম ট্রাস্টি ডা. সারোয়ার আলীর বাসায় ডাকাতিচেষ্টা ও হামলা হয়েছিল। সারোয়ার আলীর পরিবারকে শায়েস্তা করার উদ্দেশ্যে ডাকাতির মূল পরিকল্পনা করেন তার সাবেক গাড়িচালক শেখ নাজমুল ইসলাম।
নাজমুলের দাবি, গরিব হওয়ার কারণে ম্যাডাম (সারোয়ার আলীর স্ত্রী) তার সঙ্গে ভালো ব্যবহার করেননি। যে কারণে পরিকল্পিতভাবে গত ৫ জানুয়ারি রাতে উত্তরায় সারোয়ার আলী ও তার মেয়ের বাসায় হামলা চালায় তারা।
এর আগে মামলাটিতে বাড়ির দারোয়ান হাসান, গাড়িচালক হাফিজুল ইসলাম এবং মো. ফরহাদ দোষ স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দেন। তবে ঘটনায় জড়িত আল আমিন মল্লিক ও নূর মোহাম্মদ নামে দুই জন এখনো পলাতক।
বাংলদেশ সময়: ২০৩৩ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৩, ২০২০
কেআই/এএটি