আট প্রার্থীর করা পৃথক রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি মো. মাহমুদ হাসান তালুকদারের হাইকোর্ট বেঞ্চ মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) রুলসহ এ আদেশ দেন।
আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট ব্যারিস্টার মো.হাসান রাজিব প্রধান ও মো.মোখলেরছুর রহমান বাবু এবং নিয়াজ মোহাম্মদ মাহবুব।
২৭ জানুয়ারি সোমবার ও ২৮ জানুয়ারি মঙ্গলবার এ আদেশ দেন হাইকোর্ট।
আইনজীবীরা বলেন, ‘প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা ২০১৩ এর ৭ ধারায় বলা হয়েছে, এ বিধিমালার অধীন সরাসরি নিয়োগযোগ্য পদগুলোর ৬০ শতাংশ মহিলা প্রার্থীদের দ্বারা, বিশ শতাংশ পৌষ্য প্রার্থীদের দ্বারা এবং বাকি বিশ শতাংশ পুরুষ প্রার্থীদের দ্বারা পূরণ করা হইবে। ’
কিন্তু ২৪ ডিসেম্বরের ঘোষিত ফলাফলের ক্ষেত্রে সেটা অনুসরণ করা হয়নি। তাই লালমনিরহাটের আঞ্জুমান আরা সহ ছয়জন, নীলফামারীর আফসানা সাহরিন এবং নাটোরের মুক্তিয়ারা খাতুন হাইকোর্টে পৃথক রিট করেন।
গত ২৪ ডিসেম্বর রাতে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় মৌখিক পরীক্ষায় ১৮ হাজার ১৪৭ জন প্রার্থীকে নির্বাচন করে।
এর আগে কমপক্ষে আরও ১৮টি জেলার প্রাথমিকে নিয়োগের পরীক্ষার ফল স্থগিত করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১২২০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৮, ২০২০
ইএস/এমএ