সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শহিদুল ইসলাম তাদের এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
এদিন বিকেলে তাদের আদালতে হাজির করে সন্ত্রাসবিরোধী আইনের দায়ের করা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের উপ-পরিদর্শক (এসআই) সোহেল মাহমুদ ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন।
রিমান্ডে যাওয়া সন্দেহভাজন পাঁচ জঙ্গি হলেন- মো. নিজাম উদ্দিন, মো. রায়হান ভূঁইয়া, মো. হানিফ উদ্দিন সুমন, শেখ ইফতেখারুল ইসলাম ওরফে আরিফ ও মুফতি মুসলিম উদ্দিন।
রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) দিনগত রাতে রাজধানীর সবুজবাগের বালুর মাঠ এলাকা থেকে আনসার-আল ইসলামের পাঁচ সদস্যকে আটক করে সিটিটিসি। এসময় তাদের কাছ থেকে তিনটি চাপাতি, তিনটি ব্যাগ ও চারটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়।
সোমবার দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সিটিটিসির যুগ্ম কমিশনার ইলিয়াস শরীফ বলেন, সংগঠনের দাওয়াতি শাখার প্রধান নাজমুল ওরফে উসমান গণি ওরফে আবু আইয়ুব আল আনসারীর মাধ্যমে আটক পাঁচজন আনসার-আল ইসলামে উদ্বুদ্ধ হন। তারা নিজেদের মধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এবং বিভিন্ন অ্যাপসে যোগাযোগ করতেন।
পরিকল্পনা অনুযায়ী ইসকন মন্দির ও ইসকনের অন্যান্য স্থাপনায় হামলাসহ বিভিন্ন নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এ পাঁচ জঙ্গি একত্রিত হয়েছিলেন। পরে গোপন তথ্যের ভিত্তিতে তাদের আটক করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৭২২ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১০, ২০২০
কেআই/ওএইচ/