জামিন আবেদনে বলা হয়, ১২ ডিসেম্বরের পরে তার শারীরিক অবস্থা খারাপের দিকে যাচ্ছে। আবেদনকারী (খালেদা জিয়া) এখন মারাত্মকভাবে (সিরিয়াসলি) অসুস্থ।
‘সুতরাং তার বিদেশে, যেমন যুক্তরাজ্যে অ্যাডভান্স ট্রিটমেন্ট/থেরাপি (বায়োলজিক এজেন্ট) দরকার। এখন বিদেশে মডার্ন অ্যাডভান্স থেরাপি চিকিৎসার জন্য অসুস্থার নতুন যুক্তিতে জামিন প্রার্থনা করা হয়েছে। ’
পরে তার আইনজীবী জয়নুল আবেদীন বলেন, আমাদের তো দেখা করতে দেয় না, আমরা তার (খালেদা জিয়া) আত্মীয় স্বজনের মাধ্যমে জানতে পারলাম, আগে যে অবস্থা ছিল তার থেকে আরো অবনতি হয়েছে। বিশেষ করে তার ডায়াবেটিস এখন ১৪/১৫-এর নিচে নামছে না। … এখন তিনি বসতেও পারেন না, খেতেও পারেন না, এই অবস্থা দেখছি।
পড়ুন>> চ্যারিটেবল মামলায় হাইকোর্টে ফের খালেদার জামিন আবেদন
‘এজন্য আমরা জ্যেষ্ঠ আইনজীবীরা এবং আমাদের নীতি-নির্ধারণী ফোরাম এক সাথে বসে সিদ্ধান্ত নিয়েছি বিষয়টি নিয়ে আবার আমরা আদালতের কাছে যাবো। আজকে মোটামুটিভাবে পিটিশনটা রেডি করে এফিডেভিট করেছি। কালকে আদালতের কাছে যাবো, জামিন চাইবো। ’
কোন যুক্তিতে জামিন চাওয়া হয়েছে এমন প্রশ্নে জয়নুল আবেদীন বলেন, আমাদের একটাই কারণ সেটা হলো মানবিক। খালেদা জিয়া অসুস্থ, তাকে বাঁচানো দরকার। আমাদের দেশের আদালত তো মানুষের জন্য। সে কথাগুলো বলবো।
তিনি বলেন, ‘আমরা আবেদনে লিখেছি, উনাকে জামিন দিলে চিকিৎসার জন্য দেশের বাহিরে পাঠাবো। ’
বাংলাদেশ সময়: ১৮১৭ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৮, ২০২৯
ইএস/এমএ