বৃহস্পতিবার (১২ মার্চ) এ মামলার প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল। কিন্তু মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) উপ-পরিচালক নাসির উদ্দিন এই দিন প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেননি।
গত ২০ অক্টোবর দুদকের ঢাকা জেলা সমন্বিত কার্যালয়ে উপ-পরিচালক মো. সালাহউদ্দিন বজলুর রশীদের বিরুদ্ধে এ মামলা দায়ের করেন।
এর আগে ওই দিনই তাকে দুদক কার্যালয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
জিজ্ঞাসাবাদের পর দুদক সচিব মুহাম্মদ দিলওয়ার বখত সাংবাদিকদের বলেন, বজলুর রশীদের বিরুদ্ধে নিয়োগের মাধ্যমে অবৈধ অর্থ আদায়ের বিষয়ে অনুসন্ধান চলছিল। সেটির পরিপ্রেক্ষিতে তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুদক কার্যালয়ে ডাকা হয়।
জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, সিদ্ধেশ্বরীতে রূপায়ন হাউজিংয়ের একটি ফ্ল্যাট কেনা বাবদ তিনি তিন কোটি আট লাখ টাকা দিয়েছেন। তবে এ তথ্য তার আয়কর বিবরণীতে উল্লেখ নেই। একই সঙ্গে অর্থের উৎসও তিনি দেখাতে পারেননি।
এর পরিপ্রেক্ষিতে দুদক আইন-২০০৪ এর ২৭ (১) ধারা অনুযায়ী তার বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে এবং তাকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারের পর তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। এরপর একাধিকবার নিম্ন আদালতে এবং একবার হাইকোর্টে জামিন চেয়েও ব্যর্থ হন তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ১৩০৯ ঘণ্টা, মার্চ ১২, ২০২০
কেআই/এএটি