বন্ধুত্বের কোনো বয়স অথবা সীমানা নেই। আর ইন্টারনেটের যুগে বন্ধুত্বের দ্বার খুলে গেছে বিশ্বব্যাপী।
অনেকেই বলেন, দাম্পত্য সম্পর্ক ব্যক্তিগত, ফেসবুকে সঙ্গীকে রাখার ঘোর বিরোধী তারা। তবে এটা আসলে সম্পর্কের অস্বচ্ছতার প্রকাশ।
আমরা যখন ফেসবুকে অ্যাকাউন্ট খুলি সম্পর্কের জায়গায় অনেকেই সিঙ্গেল লিখেন, বাস্তবে দেখা যায়, সে বিবাহিত। কোনো ভুল তথ্য দেওয়া কিন্তু প্রতারণা।
- আপনি যদি বিবাহিত হন, সঠিক তথ্য দিন
- আপনার সঙ্গীকে বন্ধুর তালিকায় রাখুন।
- ফেসবুকে বন্ধু করা মানে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে সঙ্গীকে ফেসবুক স্ট্যটাসে শুভরাত্রি বলার প্রয়োজন নেই
- তবে কাজের ফাঁকে সঙ্গিকে অনলাইনে পেলে অন্তত একবার নক করুন। এতে দুজনের মধ্যে সম্পর্ক আরও মধুর হবে
- ফেসবুকে সঙ্গীসহ ছবি দিন, অনাকাঙ্ক্ষিত অনেক ঝামেলা থেকে মুক্ত থাকবেন
- যে সময়টা ঘরে থাকবেন, সঙ্গীকে সময় দিন
সারাক্ষণ ফেসবুকে বসে থাকবেন না - আমরা পুরোনো বন্ধু ফেসবুকের মাধ্যমে খুঁজে পাই, আর অনেকের সঙ্গে নতুন বন্ধুত্বও গড়ে ওঠে,
- পুরোনো বা নতুন কোনো বন্ধুত্বই যেন, বন্ধুত্বের গণ্ডি ছাড়িয়ে না যায়, এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
- আমাদের দাম্পত্য জীবনে সমস্যা তৈরি হয় এমন কাউকে ফেসবুকের বন্ধু তালিকায় না রাখাই ভালো।
বন্ধুত্বের দুয়ার খোলা। প্রিয় সঙ্গীকে পাশে রেখে সবার সঙ্গে সুস্থ বন্ধুত্ব রক্ষা করুন।