একজন নারী যখন সন্তানসম্ভবা হন। তখন প্রতি মূহুর্ত তিনি নানা শারীরিক ও মানসিক চাপের মধ্য দিয়ে চলেন।
সম্প্রতি বনানীর ফোরসাইট প্রিনেটাল ক্লিনিক সফলতার সাথে যমজ বাচ্চার এন টি স্ক্যান সম্পন্ন করেছে। এন টি স্ক্যানের মাধ্যমে বাচ্চার কোনো ডাউন সিন্ড্রোম বা বুদ্ধি বা/এবং শারীরিক প্রতিবন্ধী হওয়ার ঝুঁকিসহ কনজেনিটাল হার্ট ডিজিজ বা হার্টের জন্মগত ত্রুটি হওয়ার ঝুঁকি আছে কিনা তা সনাক্ত করা যায়। যার ফলে মায়েরা তাদের অনাগত সন্তানের প্রতি আরও যত্নশীল হতে পারেন।
সাধারণত গর্ভাবস্থার ১১ সপ্তাহ থেকে ১৩ সপ্তাহ ৬ দিনের মধ্যে মায়ের এন টি স্ক্যান করার মাধ্যমে গর্ভের শিশুর এই ধরনের ঝুঁকির মাত্রা কতটুকু তা নির্ণয় করা হয়। এই স্কিনিং-এ গর্ভাবস্থায় মায়ের একটি আল্ট্রাসনোগ্রাম ও দুটি রক্ত, পি এ পি পি-এ এবং ফ্রি বিটা এইচ সি জি পরীক্ষার ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে ঝুঁকির মাত্রা দেখা হয়।
এ প্রসঙ্গে ফোরসাইট প্রিনেটাল ক্লিনিকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডাঃ লুবনা ইসলাম বলেন, বিশ্বের প্রায় সকল উন্নত দেশে প্রত্যেক গর্ভবতী মায়েদের রুটিন চেক-আপ হিসেবে এন টি স্ক্যান করা হয়। নন-ইনভেসিভ পদ্ধতিতে করা হয় বলে এটি মা ও তার অনাগত সন্তানের জন্য সম্পূর্ণ নিরাপদ।
যোগাযোগ: ০১৭৬৪৪০৩৯৫৯।