সময় চলে গেলে আর ফিরে আসে না। তাই সবাই সময় সচেতন।
আধুনিক যুগের স্মার্ট তরুনরা চেইন, ক্রিস্টাল পাথর ও বেল্টের ঘড়ি পরেন। এগুলো দেখতে কিছুটা ব্রেসলেটের মতও লাগে। বর্তমানে মানুষের ব্র্যান্ড সচেতনতাও বেড়েছে। আর ফ্যাশন সচেতন তরুনদের কথা মাথায় রেখেই বিভিন্ন ব্র্যান্ড ঘড়ি তৈরি করছে।
বাংলাদেশে বড় বড় শপিংমল থেকে শুরু করে রাস্তার ফুটপাতের দোকানেও ঘড়ি পাওয়া যায়। তবে, আপনাকে মানসম্পন্ন ভালো ব্র্যান্ডের ঘড়ি কিনতে হলে বিশ্বের নামকরা সব ব্র্যান্ডের শোরুম থেকেই নিতে হবে।
আমাদের দেশে পাওয়া যায় এমন কিছু আর্ন্তজাতিক মানের ব্র্যান্ড হচ্ছে- পিরেরে ডুরাল্ড, ফিনিপ পাটেক, পিরেরে কার্ডিন, রোলেক্স, লনজিন্স, সিটিজেন, সিকো, ফাস্ট ট্র্যাক, টাইটন, ওমেগা, রোমানসন।
হাতঘড়ির দাম, ব্র্যান্ড এবং মানের উপর নির্ভর করে। ১ হাজার থেকে শুরু করে ৫ লাখ টাকার ঘড়িও আমাদের দেশের ব্র্যান্ডের দোকানে পাওয়া যায়। তবে যারা কম দামে দেশীয় ব্র্যান্ডের ঘড়ি কিনতে চান তারাও কিনতে পারেন ২০০টাকা থেকে ২০০০ টাকার মধ্যে। বিভিন্ন মার্কেটে আপনার পছন্দমত ঘড়ি কিনতে পারেন। আপনার বয়স, রুচি এবং ব্যক্তিত্বের সঙ্গে মানিয়ে যায় এমন ঘড়ি বেছে নিন।
খেয়াল রাখুন, আপনার হাত মোটা হলে চিকন বেল্টের ঘড়ি মানাবে। হাত যদি চিকন হয় সেক্ষেত্রে চওড়া বেল্টের ঘড়ি মানাবে। যারা পোশাকের সাথে ম্যাচিং করে ঘড়ি পরতে চান তারা ফ্যাশনেবল একাধিক ঘড়ি সংগ্রহে রাখতে পারেন।
পোশাকের সঙ্গে মানানসই একটি ঘড়ি আপনার ব্যক্তিত্বের প্রকাশ ঘটাতে অনেকখানি সাহায্য করে।