ঢাকা, শুক্রবার, ১২ পৌষ ১৪৩১, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৪ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

লাইফস্টাইল

সবচেয়ে জনপ্রিয় আট রকমের চা

লাইফস্টাইল ডেস্ক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১১০৯ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ৩, ২০১৭
সবচেয়ে জনপ্রিয় আট রকমের চা

বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় একটি পানীয় চা। ক্যামেলিয়া সিনেসিস নামে এক জাতীয় উদ্ভিদ থেকে চা উৎপাদিত হয়। সারা বিশ্বে বিপুলসংখ্যক মানুষ প্রতিদিন সকালে বিকেলে চা পানে অভ্যস্ত। আমাদের দেশের মানুষ অতিথি আপ্যায়নেও চায়ের ব্যবহার করেন।

বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ৮টি চা সম্পর্কে কিছু তথ্য তাই বাংলানিউজের পাঠকের জন্য প্রকাশিত হলো:

সাদা চা 
সাদা চা হলো সবরকম চায়ের মধ্যে সেরা। এটি আসলে বিশুদ্ধ ও খাঁটি চা।

এই চায়ের হালকা রঙ, মিষ্টি গন্ধ ও তৃপ্তিময় স্বাদ আপনাকে মুগ্ধ করবে।  

সবুজ চা 
সবচেয়ে জনপ্রিয় চা এটি এবং এশিয়ানদের কাছে বেশি পছন্দনীয়। হালকা রঙের এ চায়ে সবুজ পাতা ও ফলের মিশ্রণ আলাদা ঘ্রাণ ও স্বাদ যোগ করে।  

কালো চা 
কালো চায়ে আমরা প্রায় সবাই আসক্তই হয়ে গেছি। এই চায়ের সাথে দুধ বা চিনি মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে। এটি শরীরকে চনমনে করে তোলে।

উলং চা 
উলং চা (Oolong) চীনের ঐতিহ্যবাহী এক ধরনের চা। চীনের বিভিন্ন রেস্টুরেন্টে এই চা পরিবেশন করা হয়।

ভেষজ চা 
ভেষজ চা একমাত্র চা যেটি কোনো ক্যামেলিয়া জাতীয় উদ্ভিদের পাতা থেকে তৈরি হয় না। এটি রুইবোস (Rooibos), মেট (mate) ও ভেষজ় উদ্ভিদ (Herbal; infusion) এই তিন ধরনের হয়ে থাকে। ভেষজ উদ্ভিদের চা ওষুধি গাছ, ফুল ও ফল থেকে প্রস্তুত হয়।

রুইবোস চা 
দক্ষিণ আফ্রিকার এক ধরনের ভেষজ় লাল গুল্ম থেকে এই চা প্রস্তুত করা হয়। ‘লাল চা’ নামে জনপ্রিয় এই চা ঠাণ্ডা বা গরম যেকোনো ভাবেই খেতে সুস্বাদু।  

মেট চা 
কফিপ্রেমীদের পছন্দের তালিকায় থাকে এই মেট চা। কারণ এর স্বাদ অনেকটাই কফির মতো। এ চায়ের উপাদান আর্জেন্টিনার বন্য ঝোপ থেকে সংগ্রহ করা হয়। ভেষজ এই চা ভিন্ন ভিন্ন সুগন্ধের হয়ে থাকে যার সবগুলোই খেতে সুস্বাদু।  

ব্লুমিং টি 
এই চাকে শিল্পের চা বলা হয়। আসলে এটি ফুলের পুষ্পের মতো। এটি চা-শিল্পীদের মাধ্যমে ভিন্ন ভিন্ন স্বাদ ও সুগন্ধী যোগ করে নকশা করা হয়। সুন্দর চেহারার এই রোমান্টিক চা আসলে প্রিয়জনকে উপহার দেওয়ার জন্যই।

বাংলাদেশ সময়: ১৭০২ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৩, ২০১৭
এমএসএ/এমজেএফ 

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।