ঢাকা: ‘সরকারি কাজে স্বচ্ছতা, দায়বদ্ধতা বাড়ানো, সুশাসন সংহতকরণ, প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা উন্নয়ন ও সম্পদের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিতকরণের মাধ্যমে রূপকল্প ২০৪১’ এর বাস্তবায়নে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সঙ্গে এর অধীন সাতটি দপ্তর ও সংস্থার ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) সই হয়।
বৃহস্পতিবার (২২ জুন) আগারগাঁওয়ে আইসিটি টাওয়ারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সভাকক্ষে সংস্থা/দপ্তরসমূহের প্রধানরা নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে সই করেন।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে অনলাইনে যুক্ত ছিলেন।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব মো. সামসুল আরেফিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক রণজিৎ কুমার, বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ রেজাউল করিম, আইসিটি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. মোস্তফা কামাল, সিসিএ নিয়ন্ত্রক মো. আতাউর রহমান খান, ডিজিটাল নিরাপত্তা এজেন্সির মহাপরিচালক আবু সাঈদ মো. কামরুজ্জামান, বাংলাদেশ ডাটা সেন্টার কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জোহরা বেগম এবং স্টার্ট-আপ বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সামি আহমেদসহ অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, ২০২১ সালের মধ্যেই আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়ন করতে সক্ষম হয়েছি। এখন আমাদের লক্ষ্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট ইকোনমি, স্মার্ট গভর্নমেন্ট এবং স্মার্ট সোসাইটি এ চারটি মূল স্তম্ভের ওপর ভিত্তি করে একটি সাশ্রয়ী, টেকসই, বুদ্ধিদীপ্ত, জ্ঞানভিত্তিক, উদ্ভাবনী স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ করা। জননেত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্ন স্মার্ট বাংলাদেশকে বাস্তবে রূপ দিতে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি অনুযায়ী অর্পিত দায়িত্ব পালন করতে হবে।
এপিএ চুক্তি অনুযায়ী অর্থবছর শেষে চুক্তিতে নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগের প্রকৃত অর্জন মূল্যায়ন করা হয়। লক্ষ্যমাত্রা অর্জন অনুযায়ী নম্বর দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ সময়: ০০২৫ ঘণ্টা, জুন ২৩, ২০২৩
এমআইএইচ/আরআইএস