ঢাকা, রবিবার, ১৫ বৈশাখ ১৪৩১, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৮ শাওয়াল ১৪৪৫

জাতীয়

নীলফামারী-৪ আসনে ৭ প্রার্থীর ৪ জনই জামানত হারালেন

ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১০৪৪ ঘণ্টা, জানুয়ারি ৯, ২০২৪
নীলফামারী-৪ আসনে ৭ প্রার্থীর ৪ জনই জামানত হারালেন

নীলফামারী: দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নীলফামারী-৪ (সৈয়দপুর-কিশোরগঞ্জ) সংসদীয় আসনে সংসদ সদস্য প্রার্থী হয়েছিলেন সাতজন। তাদের মধ্যে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের চারজনই জামানত হারাচ্ছেন।

রোববার (৭ জানুয়ারি) ভোটগ্রহণ শেষে রিটানিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে ঘোষিত ফলাফল বিশ্লেষণ করে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

নির্বাচনী বিধি অনুযায়ী, নির্বাচনে কোনো প্রার্থী যদি ওই আসনের প্রদত্ত ভোটের ৮ ভাগের ১ ভাগ না পান, তাহলে তার জামানত বাজেয়াপ্ত হবে।

রিটানিং কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, নীলফামারী-৪ আসনে প্রার্থী ছিলেন সাতজন। তাদের মধ্যে চারজনই জামানত হারাচ্ছেন। এ আসনে মোট ভোটার সংখ্যা ৪ লাখ ২৬ হাজার ৭৮ জন। ১৬৯ কেন্দ্রে ভোট পড়েছে ১ লাখ ৬০ হাজার ৪৭০টি। এর মধ্যে বাতিল হয়েছে ২ হাজার ৬২২ ভোট। গৃহীত হয়েছে ১ লাখ ৫৭ হাজার ৮৪৮টি। এর ৮ ভাগের ১ ভাগ হচ্ছে ১২ হাজার ৬২৭, যেটি চার প্রার্থীর কেউই পাননি।

এখানে স্বতন্ত্র প্রার্থী সিদ্দিকুল আলম সিদ্দিক কাচি প্রতীকে ৬৯ হাজার ৯১৪টি ভোট পেয়ে জয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সৈয়দপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি স্বতন্ত্র প্রার্থী মোখছেদুল মোমিন ট্রাক প্রতীকে ৪৫ হাজার ৩০১ ভোট পান। আর জাতীয় পার্টির প্রার্থী আহসান আদেলুর রহমান লাঙ্গল প্রতীকে ৪১ হাজার ৩১৩ ভোট পান।

জামানত হারানো প্রার্থীরা হলেন তৃণমূল বিএনপির ড. আব্দুল্লাহ আন নাসের। তিনি সোনালী আঁশ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৬৭০ ভোট। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের (বিএনএম) এম সাজেদুল করিম নোঙ্গর প্রতীকে পেয়েছেন ২৮৪ ভোট। জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) মো. আজিজুল হক মশাল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১৮৮ ভোট। আর ন্যাশনাল পিপলস্ পার্টির (এনপিপি) মো. আব্দুল হাই সরকার আম প্রতীকে পেয়েছেন ১৭৫ ভোট।

বাংলাদেশ সময়: ১০৪৪ ঘণ্টা, জানুয়ারি ৯, ২০২৪
এফআর

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।