নাটোর: নাটোরে গত নভেম্বর মাসে ক্লুলেস ডাকাতি মামলা উদঘাটন ও মালামাল উদ্ধার, অপরাধ প্রবণতা রোধ, সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তারসহ ভালো কাজের স্বীকৃতির জন্য জেলার শ্রেষ্ঠ থানা ও ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন সদর থানার পরিদর্শক মাহাবুর রহমান।
এছাড়া শ্রেষ্ঠ উপ-পরিদর্শক (এসআই) হিসেবে তিনজন ও শ্রেষ্ঠ সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) দুজন নির্বাচিত হয়েছেন।
মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) দুপুরে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে মাসিক ক্রাইম কনফারেন্সে এ মূল্যায়ন করা হয়।
পুলিশ সুপার (এসপি) মারুফাত হুসাইন তাদের শ্রেষ্ট পুলিশ কর্মকর্তাদের নাম ঘোষণা করেন। এর মধ্যে ক্লুলেস ডাকাতি মামলা উদঘাটন ও মালামাল উদ্ধারের জন্য সদর থানার জামাল উদ্দিনকে শ্রেষ্ঠ এসআই হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
এছাড়া ক্যাটাগরি অনুযায়ী শ্রেষ্ঠ অপর দুজন এসআইয়ের মধ্যে প্রথম হয়েছেন সদর থানার সঞ্জয় কুমার ও দ্বিতীয় হয়েছেন লালপুর থানার হুমায়ুন কবির এবং শ্রেষ্ঠ এএসআইয়ের মধ্যে প্রথম হয়েছেন সদর থানার মশিউর রহমান ও দ্বিতীয় হয়েছেন গুরুদাসপুর থানার মোতালেব হোসেন। তাদের ভালো কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ এ ঘোষণা দেওয়াসহ পুরস্কৃত করেন পুলিশ সুপার। এ সময় জেলার ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তা ও সাতটি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
নাটোরের এসপি মারুফাত হুসাইন বাংলানিউজকে জানান, পুলিশ কর্মকর্তাদের কাজে উৎসাহিত ও উজ্জীবিত করতে প্রতি মাসেই তাদের কাজের মূল্যায়ন করা হয়। ভালো কাজের জন্য নভেম্বর মাসে শ্রেষ্ঠ এসআই হিসেবে তিনজন ও শ্রেষ্ঠ এএসআই দুজন নির্বাচিত করা হয়েছে। এ ধারা অব্যাহত থাকবে বলে জানান পুলিশ সুপার।
বাংলাদেশ সময়: ১৮১৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৭, ২০২৪
এসআরএস