জাতীয় সংসদ ভবন থেকে: জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী ফিরোজ রশিদ বলেছেন, কতিপয় বোমাবাজরা বোমা মেরে মানুষ খুন করবে- এটা হতে পারে না। আমরা আর কত জানাজায় অংশ নেব? সরকার যদি কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে না পারে তবে ইতিহাসের কাছে দায়বদ্ধ থাকবে।
বৃহস্পতিবার (২২ জানুয়ারি) রাতে দশম জাতীয় সংসদের পঞ্চম অধিবেশনে পয়েন্ট অব অর্ডারে দাঁড়িয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
ফিরোজ রশিদ বলেন, স্বাধীন দেশে বিনা কারণে-অজুহাতে মানুষ জীবন দেবে, এজন্য দেশ স্বাধীন হয়নি। সরকারের দায়িত্ব হচ্ছে জনগণের জানমালের নিরাপত্তা দেওয়া। সস্তা স্লোগান নয়, পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার দায় সরকারের।
তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, এই হত্যার বিচার কে করবে? সাধারণ মানুষরা সরকারে যেতে চায় না, গদির জন্য লড়াইও করে না। কিন্তু তারা বর্তমানে বার্ন ইউনিটে কিভাবে কাতরাচ্ছে! দু’বছরের শিশু থেকে বৃদ্ধ পর্যন্ত মৃত্যু যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে। এক নেত্রী বাংলাদেশকে আফগানিস্তান বানাতে চান, আরেক নেত্রী শুধু চিকিৎসার ব্যয়ভার বহন করতে চান। এটা আর হতে পারে না।
সরকারি দলের আবদুল মতিন খসরু বলেন, ৫ জানুয়ারি নির্বাচন না হলে সামরিক শাসন জারির ক্ষেত্র তৈরি হতো। খালেদা জিয়া তা-ই চেয়েছিলেন। খালেদা জিয়ার অবরোধ-হরতাল জনগণ মানে না। মিডিয়া দু’দিন প্রচার না করলে খালেদা জিয়ার আন্দোলন শেষ হয়ে যাবে।
জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, গুলশানে খালেদা জিয়া আর লন্ডনে তারেক জিয়া। তারা মানুষ হত্যার জন্য দুটি কন্ট্রোল রূম খুলেছেন। মিথ্যাই খালেদার চরিত্র।
বাংলাদেশ সময়: ২০৫৬ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২২, ২০১৫
** অগ্নিদগ্ধদের সহায়তায় এক মাসের বেতন দেওয়ার ঘোষণা হাজী সেলিমের
** অবিলম্বে খালেদার গ্রেফতার দাবি
** খালেদাকে সহিংসতা পরিহারের আহবান
** ৭ দিনের মধ্যে দেশ স্বাভাবিক হবে
** সময় মতো শিক্ষকদের পেনশন পরিশোধের দাবি
** বিএনপি গুণ্ডাপাণ্ডা ভাড়া করে মানুষ মারছে
** দেশের ২৪ দশমিক ৭ ভাগ মানুষ দরিদ্র
** খালেদাকে গ্রেফতার না করায় নিক্সনের ওয়াক আউট
** আটকে পড়া পাকিস্তানিদের সঠিক সংখ্যা নেই