তবে বুধবার বিকেলে পৌঁছে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগার ও পদ্মার টি-বাঁধ পরিদর্শন করবেন। সেখানে তিনি কিছু সময় কাটাবেন।
এসব বিষয় নিশ্চিত করে রাজশাহী জেলা প্রশাসক মো. হেলাল মাহমুদ শরীফ বাংলানিউজকে জানান, এ লক্ষ্যে সব ধরনের প্রস্তুতি প্রায় শেষ হয়েছে।
জানতে চাইলে তিনি বলেন, রাষ্ট্রপতি মূলত সেনানিবাসের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে আসছেন। কিন্তু তিনি এক সময় রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারের ঐতিহাসিক খাপড়া ওয়ার্ডে রাজনৈতিক বন্দি হিসেবে ছিলেন।
‘তাই সেই খাপড়া ওয়ার্ডটি পরির্দশনের ইচ্ছা পোষণ করেছেন তিনি। এছাড়া রাজশাহীর পদ্মা নদীর তীরে থাকা টি-বাঁধ পরিদর্শন করবেন। সেখানে তিনি কিছু সময় কাটাবেন। এর জন্য জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। শহর রক্ষা বাঁধের নিরাপত্তা ব্যাবস্থা জোরদার করা হয়েছে। ’
টি-বাঁধের সৌন্দর্যবর্ধণের কাজ চললেও রাষ্ট্রপতির আগমনকে ঘিরে প্রস্তুতি এরই মধ্যে শেষ করা হয়েছে বলে জানান জেলা প্রশাসক।
এদিকে, রাষ্ট্রপতির আগমন উপলক্ষে শহরের টি-বাঁধের গেটের সামনেই গাড়ি ওঠানোর জন্য তৈরি করা হয়েছে বিশেষ সড়ক। পদ্মায় ভ্রমণে যাওয়ার জন্য তৈরি করা হয়েছে সিঁড়ি।
আর টি-বাঁধের ওপরে স্থাপন করা হয়েছে অস্থায়ী ছাউনি। প্রতিটি গাছের গোড়া ইট দিয়ে বাঁধানো ও রঙ করে বিশেষভাবে সৌন্দর্যবর্ধণ করা হচ্ছে। তবে নিরাপত্তার কারণে সেখানে প্রবেশাধিকার সংরক্ষিত রয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৩০৭ ঘণ্টা, নভেম্বর ০১, ২০১৭
এসএস/এমএ