নিহত জাহিদ হাসান উপজেলার দুলালপুর ইউনিয়ন সাত লেজি গ্রামের আক্তারুজ্জামানের ছেলে।
বুধবার (৮ নভেম্বর) দিনগত রাত ১২টার দিকে উপজেলার দুললাপুরের চন্দ্রমণি উচ্চ বিদ্যালয়ের সেপটিক ট্যাংকে জাহিদ হাসানের মরদেহ পাওয়া যায়।
হোমানা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম রসুল বাংলানিউজকে জানান, জাহিদ ৪ নভেম্বর সন্ধ্যায় বাড়ি থেকে বের হয়ে আর ফেরেননি। অনেক খোঁজাখুজির করেও তাকে না পেয়ে ৫ নভেম্বর হোমনা থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করে তার পরিবার। তিনি নিখোঁজ হওয়ার দু’দিন পর মোবাইল ফোনে কল করে তার পরিবারের কাছে ৬০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়। পরে পুলিশের কাছে এ ব্যাপারে অভিযোগ করে তার পরিবার। এর প্রেক্ষিতে পুলিশ ওই মোবাইল ফোন নম্বর ট্র্যাকিংয়ের মাধ্যমে জিহাদ, এমদাদ ও খায়রুল নামে তিনজনকে আটক করে। রাতেই তাদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী চন্দ্রমণি উচ্চ বিদ্যালয়ের সেপটিক ট্যাংক থেকে জাহিদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পরদিন সকালে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১২১৩ ঘণ্টা, নভেম্বর ০৯, ২০১৭
এসআই