শনিবার (১০ মার্চ) রাত সাড়ে ১১টার দিকে বাজিতপুর উপজেলা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
ইমরান কিশোরগঞ্জের ঈশা খাঁ ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির বিবিএ শেষ বর্ষের ছাত্র।
অন্যদিকে আহত সৈয়দা ইলমী সুলতানা (২১) একই ইউনিভার্সিটির আইন বিভাগের শেষ বর্ষের ছাত্রী। সে শহরের হারুয়া এলাকার অ্যাডভোকেট সৈয়দ সেলিম জাহাঙ্গীরের মেয়ে।
কিশোরগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুশামা মো. ইকবাল হায়াত গ্রেফতারের বিষয়টি বাংলানিউজেক নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, শনিবার দুপুরে ইউনিভার্সিটি থেকে ক্লাসে শেষে রিকশা করে বাসায় ফিরছিলো ইলমী সুলতানা। পথে খরমপট্টি এলাকায় ইমরান রিকশা থামিয়ে তার মুখে, মাথায় ও ঘাড়ে ছুরি মেরে পালিয়ে যায় । পরে স্থানীয়রা আহত অবস্থায় ইলমীকে উদ্ধার করে ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করে।
এ ঘটনায় ছাত্রীর বাবা সৈয়দ সেলিম জাহাঙ্গীর বাদী হয়ে কিশোরগঞ্জ মডেল থানায় ইমরানকে একমাত্র আসামি করে মামলা করেন। পরে পুলিশ অভিযান চালিয়ে রাতে বাজিতপুর উপজেলা থেকে তাকে গ্রেফতার করে।
এ ব্যাপারে পরবর্তী আইনানুগ পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে বলে জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।
বাংলাদেশ সময়: ০৩৫৫ ঘণ্টা, মার্চ ১১, ২০১৮
জিপি