সোমবার (১৯ মার্চ) বিকেল ৫টা ৮মিনিটে মরদেহগুলো অ্যাম্বুলেন্সযোগে আর্মি স্টেডিয়ামে নেওয়া হয়।
এর আগে বিকেল ৪টা ০৫ মিনিটে নেপাল থেকে ২৩ জনের মরদেহবাহী বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি বিশেষ প্লেন ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছে।
মরদেহগুলো গ্রহণ করেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এবং বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী একেএম শাহজাহান কামাল।
আরও পড়ুন> প্রাণোচ্ছল সেই তারা ফিরলেন কফিনবন্দি হয়ে
সকালে নেপালের বাংলাদেশ দূতাবাসে নিহতদের প্রথম নামাজে জানাজা শেষে ত্রিভুবন বিমানবন্দরে মরদেহগুলো ১০টার দিকে আনা হয়। এরপর মরদেহ ঢাকায় নিতে দুপুর ১২টার দিকে নামে বিমানবাহিনীর কার্গো এয়ারক্রাফট দু’টি। নামার আগে এয়ারক্রাফট দু'টিকে হেভি ট্রাফিকের কারণে ত্রিভুনের আকাশে ঘণ্টাখানেক চক্কর দিতে হয়।
গত ১২ মার্চ কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণকালে বিধ্বস্ত হয় ইউএস-বাংলার ফ্লাইট বিএস২১১। এতে নিহত হন ৪৯ জন। তাদের মধ্যে ২৬ জনই বাংলাদেশি। এদের মধ্যে শনাক্ত করে ঢাকায় আনা হয়েছে এই ২৩ জনের মরদেহ।
এরা হলেন- উম্মে সালমা, আঁখি মনি, বেগম নুরুন্নাহার ও শারমিন আক্তার, নাজিয়া আফরিন ও এফ এইচ প্রিয়ক, -বিলকিস আরা, আখতারা বেগম, মো. রকিবুল হাসান, মো. হাসান ইমাম, মিনহাজ বিন নাসির, তামাররা প্রিয়ন্ময়ী, মো. মতিউর রহমান, এস এম মাহমুদুর রহমান, তাহারা তানভীন শশী রেজা, অনিরুদ্ধ জামান, রফিক উজ জামান এবং পাইলট আবিদ সুলতান, কো-পাইলট পৃথুলা রশিদ, খাজা সাইফুল্লাহ, ফয়সাল, সানজিদা ও নুরুজ্জামান।
শনাক্ত না হওয়ায় আনা হয়নি পিয়াস রায়, নজরুল ইসলাম ও আলিফুজ্জামানের মরদেহ।
বাংলাদেশ সময়: ১৭০৮ ঘণ্টা, মার্চ ১৯, ২০১৮
এমসি/এসএ/জেডএস