তিনি বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে হবে। পাশাপাশি গণতান্ত্রিক চিন্তা-চেতনার বিকাশ ঘটাতে হবে।
সোমবার (১৯ মার্চ) বিকেলে গাজীপুরের শহীদ বরকত স্টেডিয়ামে ১৯৭১ সালের ১৯ মার্চ স্বাধীনতার প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ সংগ্রামে অংশগ্রহণকারী বীর ও শহীদদের স্মরণে নাগরিক সংবর্ধনা ও আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ বলেন, খণ্ডিত ইতিহাস কোনো জাতিকে সঠিক দিক-নির্দেশনা দিতে পারে না। বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে একাত্তরের ২৬শে মার্চ পর্যন্ত অথাৎ বঙ্গবন্ধু কর্তৃক স্বাধীনতার চূড়ান্ত ঘোষণা দেওয়া না পর্যন্ত প্রতিটি আন্দোলন সংগ্রামই একে অপরের সঙ্গে অতপ্রোতভাবে জড়িত। তাই মুক্তিযুদ্ধে কার কী অবদান তা আমাদের পরিপূর্ণভাবে জানতে হবে।
১৯ মার্চ স্বাধীনতার প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ দিবস উদযাপন কমিটি আয়োজিত অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন- মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, গাজীপুর জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. আখতারুজ্জামান, গাজীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য মো. জাহিদ আহসান রাসেল, গাজীপুর জেলা প্রশাসক ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর, গাজীপুরের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ হারুন অর রশিদ, গাজীপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. ইকবাল হোসেন সবুজ, গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আজমত উল্লাহ খান, সাধারণ সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর আলম প্রমুখ।
এর আগে দুইদিনের সফরে বিকেল সোয়া ৪টায় অনুষ্ঠানস্থলে এসে পৌঁছান রাষ্ট্রপতি। কারা সপ্তাহের আয়োজনেও প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ১৮০৮ ঘণ্টা, মার্চ ১৯, ২০১৮
আরএস/এমএ