তিনি বলেন, কাজটি খুব মহৎ, কিন্ত বাস্তবায়ন কঠিন। তবে সংশ্লিষ্টদের এটা করার তাগিদ দেন তিনি।
সোমবার (১৯ মার্চ) বিকেলে সিলেট জেলা পরিষদ মিলনায়তনে মুক্তিযুদ্ধ পাঠাগার আন্দোলন উদ্বােধন ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন মন্ত্রী।
নিজের জীবনের স্মৃতিচারণ করে অর্থমন্ত্রী বলেন, ১৯৭৮ সালে সুনামগঞ্জে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠায় কাজ করেছি। কিন্তু নিয়মিত না করায় স্থায়ী হয়নি। সেই মহৎ উদ্যোগকে এবার স্থায়ী করতে বললেন অর্থমন্ত্রী।
সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার মুছাম্মাত নাজমানারা খানুমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্যে মুক্তিযুদ্ধ পাঠাগার আন্দোলনের উদ্যোক্তা শফিউল আলম নাদেল বলেন, আমরা যেনো মুক্তিযুদ্ধ ও ক্রিকেট এ দুটি বিষয়ে এক থাকতে পারি। মুক্তিযুদ্ধ পাঠাগার আন্দোলনের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধকে বাঁচিয়ে রাখতে চাই।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে মুক্তিযুদ্ধ লেখক ও গবেষক তাজুল মোহম্মদ বলেন, আমরা যদি নতুন প্রজন্মের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের বিষয় ছড়িয়ে দিতে পারি, তাহলে পরবর্তী প্রজন্ম কখনো বিপথগামী হবে না।
এছাড়া অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন-সিলেটের জেলা প্রশাসক নূমেরী জামান, সুনামগঞ্জেরর জেলা প্রশাসক সাবিরুল ইসলাম, সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি ও সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আশফাক আহমদ, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট নিজাম উদ্দিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বিজিত চৌধুরী, মহানগর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার ভবতোষ বর্ষণ প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৫৫ ঘণ্টা, মার্চ ১৯, ২০১৮
এনইউ/ওএইচ/