এছাড়া তাকে এক লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরো দুই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার (২০ মার্চ) বেলা ১২টায় জয়পুরহাটের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালত-২ এর বিচারক ড. আব্দুল মজিদ এ রায় দেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০১৩ সালে জেলার কালাই মহিলা ডিগ্রি কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্রী ছিলেন কালাই পৌরসভার কাথাইল মহল্লার আব্দুস সালামের মেয়ে সোমা। সোমার ফুপা সাইফুল ইসলাম একই কলেজের প্রভাষক। ওই বছরের ১৩ আগস্ট রাতে নিজের ঘরে ঘুমিয়ে ছিলেন সোমা। এ সুযোগে সাইফুল ইনজেকশনের সিরিঞ্জ দিয়ে সোমার শরীরে এসিড নিক্ষেপ করেন। এতে তার মুখের ডান অংশ ও পিঠ ঝলসে যায়। এ ঘটনায় ২১ আগস্ট কালাই থানায় সংশ্লিষ্ট আইনে সাইফুলকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন সোমার বাবা। শুনানি শেষে অভিযোগ প্রমাণ হওয়ায় মঙ্গলবার এ রায় দেন আদালত।
তবে এ রায়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন ভিকটিমের বাবা আব্দুস সালাম। তিনি বলেন, প্রয়োজনে উচ্চ আদালতে আপিল করে ফাঁসির রায় নিয়ে আসবো, ইনশাল্লাহ্।
বাংলাদেশ সময়: ১২২৭ ঘণ্টা, মার্চ ২০, ২০১৮
এসআই