মঙ্গলবার (২১ আগস্ট) দুপুরে জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ড. শেখ আব্দুল মান্নান বাংলানিউজকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।
শেখ আব্দুল মান্নান বলেন, জেলার ৯ উপজেলায় ছোট-বড় প্রায় সাড়ে ৫শ’ খামার রয়েছে।
পানছড়ি পশুর হাটের ইজারাদার জুলফিকার আলী বাংলানিউজকে জানান, ‘গত বছরের তুলনায় এবার অর্ধেক পশু বাজারে উঠেছে। দামও কম। রাস্তায় নিরাপত্তা নেই। চাঁদাবাজি ও আঞ্চলিক দলগুলোর অব্যাহত হুমকির কারণে বাইরের ব্যবসায়ীরাও আসতে পারছেন না।
খাগড়াছড়ির হাটের ইজারাদার মো. জামাল হোসেন জানান, ‘এ বছর বাজারের সব পশু স্থানীয় খামারিদের। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ব্যবসায়ীরাও এখান থেকে পশু নিয়ে যাচ্ছেন।
এবার খাগড়াছড়ির ৯ উপজেলার ২৬টি হাটে পশু কেনাবেচা হচ্ছে। পশুর রোগ নির্ণয়ে ১৪টি মেডিকেল টিম কাজ করছে বলেও জানান জামাল হোসেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৭২০ ঘণ্টা, আগস্ট ২১, ২০১৮
এডি/ওএইচ/