হাসপাতালের স্টাফ সাইফুল ইসলাম বলেন, আমরা অনেক আগে থেকেই এখানে কোরবানি দেই। পরে জায়গা পরিষ্কার করে ফেলবো।
অথচ পশুর রক্ত মাড়িয়েই হাসপাতালে প্রবেশ করছে শিশু ও তার স্বজনেরা। অনেকে ক্ষুব্ধ শিশু হাসপাতালের ভেতরে পশু জবাই কেন্দ্র করে।
পল্লবী থেকে শিশু হাসপাতালে এসেছেন আয়তুল ইসলাম। তিনি বলেন, শিশুরা রক্ত দেখে ভয় পায়। হাসপাতালের গেটের সামনে পশু জবাই দেওয়া উচিত হয়নি। শিশুরা সব সময় সংবেদনশীল। তারা রক্ত দেখে ভয় পায়। রক্ত ধুয়ে পরিষ্কার করলেও বিকট গন্ধ থেকে যায়।
হাসপাতালের আঙিনায় কোরবানি দেওয়া প্রসঙ্গে কথা হয় জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত একজন চিকিৎসকের সঙ্গে। নাম না প্রকাশ করার শর্তে তিনি বলেন, শিশু হাসপাতালে পশু জবাই উচিত নয়। কিন্ত আমাদের বড় স্যারেরা ও স্টাফরা কোরবানি দিচ্ছেন এখানে। ওনারা প্রশাসন থেকে অনুমতি নিয়েই কোরবানি দিচ্ছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১১২৪ ঘণ্টা, আগস্ট২২, ২০১৮
এমআইএস/এএ