শুক্রবার (২৪ আগস্ট) বিকেলে তাদের বিরুদ্ধে চকরিয়া থানার এসআই মো. জাকির হোসেন ও এসআই মো.ইসমাইল বাদী হয়ে অস্ত্র আইনে দু’টি মামলা দায়ের করেন।
এর আগে শুক্রবার ভোররাতে উত্তর হারবারং থেকে একটি অস্ত্র ও এক রাউন্ড কার্তুজসহ ৪ জনকে আটক করা হয়।
আটকরা হলেন, চকরিয়ার বরইতলী ইউনিয়নের মছনিয়াকাটা এলাকার মৃত আবদুল্লাহর ছেলে জয়নাল আবেদীন (৩৫), মৃত মীর্জা আবদুল মজিদের ছেলে জাকির হোছন (৫১), রশিদ আহমদের ছেলে আবদুল গফুর (২৬), পূর্ব বড় ভেওলা ইউনিয়নের হাজী রওশন আলী সিকদার পাড়ার আবদু শুক্কুরের ছেলে মনছুর আলম (৩২)। তাদের কাছ থেকে একটি অর্ধ-প্রস্তুতকৃত বন্দুক উদ্ধার হয়।
চকরিয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) ইয়াসির আরাফাত বলেন, উত্তর হারবাং এলাকায় শুক্রবার ভোররাতে জমি দখল করতে গেলে স্থানীয় লোকজন অস্ত্রসহ এই চার ব্যক্তিকে পাকড়াও করে থানা পুলিশে খবর দিলে পুলিশ তাদের আটক করে। আটক জয়নাল আবেদীনের বিরুদ্ধে ৩টি মামলা রয়েছে।
অপরদিকে বৃহস্পতিবার (২৩ আগস্ট) রাত সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার ডুলাহাজারা ইউনিয়নের ডুমখালী এলাকা থেকে একটি দেশীয় একনলা বন্দুক ও এক রাউন্ড কার্তুজসহ একই এলাকার মৃত কবির আহমদের ছেলে আহাম্মদ হোছনকে (৫০) পুলিশে সোপর্দ করে এলাকাবাসী।
চকরিয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) ইয়াসির আরাফাত বলেন, আটক আহাম্মদ হোছনের বিরুদ্ধে ১৫ থেকে ১৬টি মামলা রয়েছে। এরমধ্যে বন মামলা ১০টি, অস্ত্র, হত্যাচেষ্টা, দস্যুতাসহ আরও ৫টি মামলা আছে।
বাংলাদেশ সময়: ২০০০ ঘণ্টা, আগস্ট ২৪, ২০১৮
টিটি/এনএইচটি