এ ঘটনায় আটককৃতরা হলেন- আরিফ, ফোরকান, রুবেল ও আবু নাইম।
সোমবার (২৭ আগস্ট) সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত পৃথকভাবে চালান নেওয়ার সময় তাদেরকে আটক করা হয়।
র্যাব-১০ এর অধিনায়ক (সিও) অ্যাডিশনাল ডিআইজি মো. কাইয়ুমুজ্জামান খান বলেন, ক্রিমের কৌটায় বিশেষ কায়দায় লুকানো অবস্থায় ৪০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়েছে। পার্সেলগুলো চট্টগ্রামের লোহাগড়া থেকে সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে ঢাকায় পাঠানো হয়।
তিনি বলেন, মাদক ব্যবসায়ীরা একের পর এক বিশেষ কৌশলে ইয়াবা পাচার করে আসছেন। তবে আমরাও আমাদের কৌশল পাল্টে তাদের গ্রেফতারে সক্ষম হচ্ছি।
আমরা ইয়াবার পার্সেলের প্রাপকদের আটক করেছি। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। চট্টগ্রাম থেকে কে তাদের কাছে এই ইয়াবা পাঠিয়েছে তাদের বিষয়ে খোঁজ নেওয়া হবে। প্রেরকদেরও আইনের আওতায় আনার চেষ্টা করবো।
তিনি আরো বলেন, কুরিয়ার সার্ভিসের মালিকপক্ষের সঙ্গে আমরা কথা বলেছি। তাদের এই সেবা যাতে আরও সতর্কতার সঙ্গে ও স্বচ্ছভাবে গ্রাহকদের দিতে পারেন সে বিষয়ে নজরদারি বাড়াতে বলা হয়েছে। যেকোনো মালামাল বুকিংয়ের সময় সতর্কতা অবলম্বন করতেও বলা হয়েছে। এক্ষেত্রে যদি কুরিয়ার সার্ভিসের কোনো লোক জড়িত থাকে, আমরা যদি প্রমাণ পাই তবে তার বিরুদ্ধেও আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৫৭ ঘণ্টা, আগস্ট ২৭, ২০১৮
পিএম/জেডএস