তাই এবার অতিষ্ট হয়ে ফাতেমা ফন্দি আঁটলেন বিড়ালটিকে মেরে ফেলবেন। এজন্য মঙ্গলবার (২৮ আগস্ট) সকালে দুধ দোয়ানোর পর সেদ্ধ করা দুধে মিশিয়ে দিলেন বিষাক্ত ফুরাডন।
বিষয়টি মাকে জানালে তাকে দ্রুত পানছড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসা হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তার পাকস্থলী পরিষ্কার করে পর্যবেক্ষণের জন্য স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেছেন।
আমেনার মা শিউলী জানান, প্রতিদিন বিড়াল এসে দুধ খেয়ে ফেলে। তাই বাজার থেকে ফুরাডন এনে দুধের সঙ্গে মিশিয়ে দিই। ভেবেছি বিষমাখা দুধ খাওয়ার পর বিড়ালটি মারা যাবে। কিন্তু ভুলে আমার মেয়ে ওই দুধ খেয়ে ফেলে। এতেই সে অসুস্থ হয়ে যায়।
পানছড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসক শ্যামল চাকমা বলেন, মেয়েটির পাকস্থলী পরিষ্কার করা হয়েছে। এখন আশঙ্কামুক্ত। তারপর পর্যবেক্ষণের জন্য স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৩৩ ঘণ্টা, আগস্ট ২৮, ২০১৮
এডি/আরআর