ভালো একটি চাকরির অপেক্ষা করছিলেন এসময় জানতে পারেন তার দু’টি কিডনির ৯৫ শতাংশ অকার্যকর হয়ে গেছে। কর্মজীবনে ঢোকার স্বপ্ন নিমিষেই শেষ হয়ে গেল তার।
জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে বাঁচার আশা নিয়ে এমদাদুল এখন দিশেহারা। ২০১৮ সাল থেকে তিনি কিডনি সমস্যায় ভুগছেন।
ছেলেকে বাঁচাতে একটি কিডনি দিতে প্রস্তুত রয়েছেন তার বয়োবৃদ্ধ বাবা তাহের আলী। কিন্তু টাকার অভাবে এমদাদুলের নতুন কিডনি প্রতিস্থাপন করানোও সম্ভব হচ্ছে না।
এমদাদুল ও তার বাবা তাহের আলী বাংলানিউজকে জানান, অপারেশনের জন্য সাড়ে তিন লাখ টাকা প্রয়োজন। যা যোগান দেওয়া তাদের পক্ষে কোনোভাবেই সম্ভব নয়। যা সম্বল ছিল এক বছরে চিকিৎসা করে তাও শেষ হয়ে পথের ফতুর এখন তারা। প্রতি সপ্তাহে দুইবার করে ডায়ালাইসিস করাতে হয়। যার জন্য সবমিলিয়ে খরচ হয় প্রায় ১০ হাজার টাকা। এছাড়াও অন্যান্য ওষুধের পাশাপাশি ‘সি’ ভাইরাসের জন্য এক হাজার টাকা দামের একটি ট্যাবলেট খেতে হয় প্রতিদিন।
এমদাদুল হক নেত্রকোনা দুর্গাপুর উপজেলার চন্ডিগড় ইউনিয়নের তেলাছিয়া গ্রামের বাসিন্দা। সে আর সবার মতো বাঁচতে চায়। এ অবস্থায় তাকে বাঁচাতে সমাজের বিত্তবানদের কাছে সাহায্য কামনা করেছেন তার বাবা তাহের আলী।
সাহায্য পাঠানোর হিসাব নম্বর, ৪০০৮১২১০০০৫০৯৬৮, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড, উত্তরা, ঢাকা।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৪০ ঘণ্টা, অক্টোবর ২০, ২০১৯
আরএ