শনিবার (৯ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৬টার দিকে আশুলিয়ার জামগড়া এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
এর আগে, শুক্রবার (০৮ নভেম্বর) রাত ৩টার দিকে আশুলিয়ার বেরন এলাকার ক্রিয়েশন গার্মেন্টস এর সামনে এ হামলার ঘটনা ঘটে।
গ্রেফতারকৃত আসামি উজ্জ্বল ভূঁইয়া আশুলিয়ার জামগড়া ভূঁইয়াপাড়া এলাকার ঝড়ু ভূঁইয়ার ছেলে। তিনি ডিস ব্যবসায়ী বলে জানা গেছে।
মামলায় বাকি অভিযুক্তরা হলেন- আশুলিয়ার ইয়ারপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সৈয়দ আহম্মেদ ভূঁইয়ার মেয়ের জামাই রুবেল আহম্মেদ (৩৮), জসিম উদ্দিনের ছেলে নাজমুল হক ইমু (২২), জালাল মোল্লার ছেলে ময়না মোল্লা (৩৫), মো. সম্রাট (৩০), তমিজ মীরের ছেলে সুমন মীরসহ (২৮) অজ্ঞাতনামা আরও ৭-৮ জন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, যুবলীগের আহ্বায়ক কমিটির অপপ্রচারে লাগানো ব্যানার ফেস্টুন খুলে শুক্রবার রাতে যুবলীগ কর্মী রিপন মিয়া, ফারুক, শিপু, রিপন, বাবু ও নয়ন পিকআপ ভ্যানে করে জামগড়া থেকে নরসিংহপুরের দিকে যাচ্ছিল। বিষয়টি জানতে পেরে রাত ৩টার দিকে অপপ্রচারকারী ঝুট ব্যবসায়ী রুবেল আহম্মেদ ও তার বাহিনীর লোকজন যুবলীগ কর্মীদের গতিরোধ করে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে আহত করে রাস্তায় ফেলে রেখে যায়।
পরে স্থানীয়দের সহযোগিতায় তাদের উদ্ধার করে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
আশুলিয়া থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) শফিকুল ইসলাম সুমন বাংলানিউজকে বলেন, যুবলীগ কর্মীদের মারধরের ঘটনায় সকালে আশুলিয়া থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলার ভিত্তিতে উজ্জ্বল ভূঁইয়া নামে একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আহতদের ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে এবং মামলার অভিযুক্ত বাকি আসামিদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ২০৪০ ঘণ্টা, নভেম্বর, ২০১৯
আরএ