মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো ‘রাজাকার, আল-বদর,আল-শামস, শান্তিকমিটি ও স্বাধীনতাবিরোধী তালিকা বিষয়ে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রীর ব্যাখ্যায় এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, গত ১৫ ডিসেম্বর মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে রাজাকার, আল-বদর, আল-শামস, শান্তি কমিটি ও স্বাধীনতাবিরোধী ১০ হাজার ৭৮৯ জনের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।
‘অভিযোগ পাওয়া গেছে, এ তালিকায় বেশ কিছু নাম এসেছে, যারা রাজাকার, আল-বদর, আল-শামস, শান্তি কমিটি বা স্বাধীনতাবিরোধী নন, বরং মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের বা মুক্তিযোদ্ধা। ’
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এ ধরনের কোনো ব্যক্তির নাম তালিকায় কীভাবে এসেছে, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
‘প্রকাশিত তালিকায় ভুলভাবে যদি কারও নাম এসে থাকে, আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে যাচাই অন্তে তার/তাদের নাম এ তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হবে। এই অনিচ্ছকৃত ভুলের জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত। ’
সম্প্রতি প্রকাশিত রাজাকারের এই তালিকায় অনেক জায়গায় মুক্তিযোদ্ধাসহ সাধারণ মানুষের নামও এসেছে, যা নিয়ে বিভিন্ন মহলে সমালোচনার তৈরি হয়। এরই মধ্যে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী এই ব্যাখ্যা দিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৪৮ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৭, ২০১৯
এমআইএইচ/এএ