মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় এ অভিযান পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক তামান্না ফেরদৌস ও ফারজানা ববি মিতু।
জানা গেছে, আগামী ২০ ডিসেম্বর গোপালগঞ্জের স্বনামধন্য তিনটি সরকারি বিদ্যালয়ে ষষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
প্রতি বছর ভর্তি পরীক্ষাকে পুঁজি করে এক শ্রেণির কোচিং সেন্টার ভর্তি বাণিজ্যে নামে। সরকারি এসব স্কুলে ভর্তি করে দেওয়ার কথা বলে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ১০ থেকে ২০ হাজার টাকা নেওয়া হয়েছে বলে অভিযাগ রয়েছে। এ সুযোগে বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষকরাও কোচিং সেন্টার বাণিজ্যে চালাছিলেন।
এসব অভিযোগের ভিত্তিতে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় জেলা শহরের পাওয়ার হাউজ রোডের মডেল ছায়া শিক্ষা কেন্দ্রের কোচিং সেন্টারে অভিযান চালায় ভ্রাম্যমাণ আদালত। এসময় সেখান থেকে শিক্ষার্থীদের থেকে বের করে দিয়ে সেন্টারটি সিলগালা করে দেন বিচারক। এছাড়া পাবলিক হল রোডের জাগরণ একাডেমি নামে অপর একটি কোচিং সেন্টারও সিলগালা করে দেওয়া হয়।
এদিকে কোচিং সেন্টারে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানের খবর দ্রুত ছড়িয়ে পড়লে আরও অন্তত ২০/২৫টি কোচিং সেন্টার বন্ধ করে দিয়ে শিক্ষকরা গাঁ ঢাকা দিয়েছেন বলে জানা গেছে।
বাংলাদেশ সময়: ২১০০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৭, ২০১৯
এসআরএস