মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) বিকেল ৩টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। মুমূর্ষু অবস্থায় মুফিজুরকে উদ্ধার করে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
নিহত খুরশিদা ওই এলাকার মোহাম্মদ হোসেনের মেয়ে ও গোয়ালিয়া পালং মহিলা কিন্ডারগার্টেন স্কুলের সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী। আহত মুফিজুর একই এলাকার মোহাম্মদ হোসাইনের ছেলে।
এলাকাবাসী জানায়, ছুরিকাঘাতে নিহত খুরশিদা আর আহত মুফিজুর সম্পর্কে মামাতো-ফুফাতো ভাই-বোন। তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, প্রেমঘটিত বিষয় নিয়ে দুইজনের মনোমালিন্যের জের ধরে এ ঘটনা ঘটে।
খুনিয়া পালং ইউনিয়নের সদস্য সুলতান বাংলানিউজকে জানান, খুরশিদার বাড়িতে গিয়ে মুফিজুর তাকে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে। এরপর ঘরের বাইরে এসে সে নিজের শরীরে ছুরিকাঘাত করে আত্মহত্যার চেষ্টা চালায়। এসময় মুমূর্ষু অবস্থায় স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে ভর্তি করে।
রামু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবুল খায়ের বাংলানিউজকে জানান, সন্ধ্যার দিকে ঘটনাস্থল থেকে ওই স্কুলছাত্রীর মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ০৫৪৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৮, ২০১৯
এসবি/আরবি/