জেলায় বইয়ে মৃদু শৈত্য প্রবাহ। কনকনে হিমেল হাওয়ায় কাঁপছে ছেলে-বুড়ো সবাই।
ভুক্তভোগীরা বলেন, দুই দিন ধরে বাতাসের কারণে অতিরিক্ত শীত পড়ছে। তাই বাচ্ছাদের নিয়ে আগুন পোহাচ্ছি।
দিনের একটি বড় অংশই ঢাকা থাকছে ঘন কুয়াশার চাদরে। গবাদি পশু ও বোরো ধানের বীজতলা নিয়ে বিপাকে আছেন চাষিরা। দিনের বেলাতেও হেডলাইট জ্বালিয়ে চলছে যানবাহন।
মাগুরা পৌরসভার লক্ষ্মীকান্দর গ্রামের কৃষক সুজন বিশ্বাস বলেন, এ শীতে মাঠে কাজ করা খুব কষ্টকর হয়ে যাচ্ছে।
শীতের রুক্ষতা ঘিরে ধরেছে মাগুরাবাসীকেও। ঠাণ্ডা থেকে বাঁচতে কোথাও কোথাও আগুন জ্বালিয়ে উষ্ণতা পাবার চেষ্টা করছেন অনেকে। তারা জানায় গত বছরের চেয়ে এবার শীতের তীব্রতা বেশি।
মাগুরা হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজের ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক সাইদুর রহমান বাংলানিউজকে বলেন, মাগুরায় দুই দিন হল শীতের তীব্রতা একটু বেশি। যে কারণে খেটে খাওয়া নিম্ম আয়ের মানুষদের কষ্ট চরমে। তারা ঠাণ্ডায় কাজে বের হতে পারছে না। দিনের বেলায় সূর্যের আলো দেখা দিলেও তেজ একেবারে নেই।
সাধারণ নিন্ম আয়ের মানুষ এখন ভিড় করছে গরম কাপড়ের দোকানে। শহরের শীত বস্ত্রের হাটেও দেখা গেছে গরম কাপড় কেনা ভিড়। চাহিদা বেশি থাকায় দামও বেশি।
বাংলাদেশ সময়: ২১৩৭ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২০, ২০১৯
আরএ