রোববার (২২ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে রাজধানীর আর্মি স্টেডিয়ামে মরহুমের কফিনে শ্রদ্ধা নিবেদন শুরু হয়।
প্রথমেই রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদের পক্ষে মরহুমের কফিনে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান মেজর আশিকুর রহমান।
তারপর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী, ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়া ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
আরও পড়ুন...
** স্যার আবেদের কফিনে রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে শ্রদ্ধা
** আর্মি স্টেডিয়ামে স্যার আবেদের মরদেহ
** স্যার আবেদকে শ্রদ্ধা জানাতে আর্মি স্টেডিয়ামে জনতার ঢল
** স্যার আবেদকে শ্রদ্ধা জানাতে প্রস্তুত আর্মি স্টেডিয়াম
** মানবসেবার অনন্য দৃষ্টান্ত স্যার ফজলে হাসান আবেদ
** ‘স্যার আবেদ বাংলাদেশকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন’
** আবেদের জীবন থেকে তরুণদের শিক্ষা নেওয়ার পরামর্শ ইউনূসের
** স্যার ফজলে হাসান আবেদের শ্রদ্ধায় শোকবই
** ‘গরিব মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে কাজ করে গেছেন স্যার আবেদ’
** স্যার আবেদের অবদান বিশ্ব স্মরণ রাখবে: ফখরুল
** শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় স্যার আবেদকে শেষ বিদায়
এরপর একে একে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. তানিম, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের পক্ষে রিদওয়ানুল হক। এছাড়াও শ্রদ্ধা জানিয়েছে জাতিসংঘের ঢাকা কার্যালয়, বিকাশ, জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশন ঢাকা, কারিতাস, মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি, ফেডারেশন এনজিও অব বাংলাদেশ, বাংলা একাডেমী ও প্রশিকা।
ইতোমধ্যে ফুলে ফুলে ছেঁয়ে গেছে স্যার ফজলে হাসান আবেদের কফিন। একে একে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সাংস্কৃতিক সংগঠনসহ সব শ্রেণী-পেশার মানুষ শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন তাদের প্রিয় আবেদ স্যারকে।
শ্রদ্ধা নিবেদন চলবে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত। এরপর সেখানেই মরহুমের জানাজা সম্পন্ন হবে। জানাজা শেষে দুপুর ১টায় বনানী কবরস্থানে দাফন করা হবে সর্বজন শ্রদ্ধেয় এ ব্যক্তিত্বকে।
এর আগে, শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) রাত ৮টা ২৮ মিনিটে রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার অ্যাপোলো হাসপাতালে মারা যান স্যার ফজলে হাসান আবেদ। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর। তিনি স্ত্রী, এক মেয়ে, এক ছেলে, তিন নাতি-নাতনিসহ বিশ্বজুড়ে কোটি কোটি শুভানুধ্যায়ী রেখে গেছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১১০৭ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২২, ২০১৯
টিএম/একে