রোববার (২২ ডিসেম্বর) দুপুরে তাদের আদালতে পাঠানো হয়। এরআগে শনিবার (২১ ডিসেম্বর) রাতে নরসিংদীর মাধবদী ও শেখেরচর এলাকা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতার আসামিরা হলেন- ভোলাব এলাকার বিল্লাল মিয়ার ছেলে সোহেল, একই এলাকার বিল্লাল মিয়ার ছেলে জালাল, মাধবদী শেখেরটেক এলাকার সফরউদ্দিনের ছেলে জয়নাল মিয়া, বাদশা মিয়ার ছেলে বাবু মিয়া, হানিফার ছেলে ইউনুছ মিয়া।
রূপগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদুল হাসান বাংলানিউজকে জানান, নিহত মাওলার সঙ্গে তারাইল এলাকার লিটনের মেয়ে স্থানীয় মাদ্রাসার শিক্ষার্থী লামিয়ার সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক ছিল। মাওলারই বন্ধু তারাইল এলাকার নাছিমও লামিয়াকে ভালবাসতো। নাছিম লামিয়ার জীবন থেকে মাওলাকে সরে যেতে হুমকি দেয়। এরই জের ধরে নাছিম ও তার সহযোগিরা মাওলাকে গত ১৩ নভেম্বর হত্যা করে। হত্যার পর তার অটোরিকশা ছিনতাই করে দেয়।
এরপর ১৬ নভেম্বর পূর্বাচল উপশহরের ১০ নম্বর সেক্টরের ৩১৬নম্বর রাস্তার ৮ নম্বর প্লটের ঝোঁপের ভেতর থেকে মাওলার হাত-পা বাঁধা মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৫৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২২, ২০১৯
ওএইচ/