এছাড়াও শীত সংশ্লিষ্ট ৮টি জেলা- রংপুর, কুড়িগ্রাম, গাইবান্ধা, লালমনিরহাট, নীলফামারী, দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও এবং পঞ্চগড়ে প্রতিটিতে অতিরিক্ত আরো এক হাজার করে শুকনো খাবারের মোট আট হাজার প্যাকেট বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
কুড়িগ্রামে দুই হাজার ৫০০, দিনাজপুরে দুই হাজার, ঢাকার সাভার পৌরসভার জন্য দুই হাজার, ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডের জন্য ৫০০, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ৩০০ এবং সুনামগঞ্জের জন্য পাঁচ হাজার পিস অতিরিক্ত কম্বল বরাদ্দ করা হয়।
রংপুর, কুড়িগ্রাম, গাইবান্ধা, লালমনিরহাট, নীলফামারী, দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড়, রাজশাহী, নওগাঁ, নাটোর, কুষ্টিয়া, মেহেরপুর, চুয়াডাঙ্গা, যশোর, ঝিনাইদহ, মাগুরা, ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ ও সুনামগঞ্জ জেলার প্রতিটিতে এক লাখ টাকা করে মোট ২০ লাখ টাকার (শিশুদের জন্য) শীতবস্ত্র ক্রয়ের লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান দেশের বিভিন্ন স্থানে শৈত্যপ্রবাহ শুরু হওয়ায় হত দরিদ্র ও শীতার্ত জনগোষ্ঠীর কথা বিবেচনায় নিয়ে রোববার এই অতিরিক্ত কম্বল, শিশুদের জন্য শীতবস্ত্র ও শুকনো খাবারের বিশেষ বরাদ্দ দেওয়ার নির্দেশ দেন বলে জানায় মন্ত্রণালয়।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার রংপুর বিভাগের আট জেলায় পাঁচ হাজার করে মোট ৪০ হাজার কম্বল বরাদ্দ দেয় সরকার।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৩০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২২, ২০১৯
এমআইএইচ/জেডএস