তিনি কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র ও চাঁদপুর জেলার মতলব এলাকার মো. বাবুল হোসেনের ছেলে। ঢাকার দনিয়া এলাকায় ভাড়া বাসায় বসবাস করতেন তিনি।
সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে সদরের চর আব্দুল্লাহ অংশের মেঘনা নদী থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। এর আগে সকাল ১০টার দিকে গোসল করতে নেমে নিখোঁজ হন ফাহিম। উদ্ধার অভিযানে অংশ নেয় মুন্সিগঞ্জ ও ঢাকার ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল।
মুন্সিগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন অফিসার আবু ইউসুফ জানান, সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় ডুবন্ত অবস্থায় ফাহিমের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। মরদেহ তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়ের আইএসটি বিভাগের শিক্ষার্থী মো. ইমরান বলেন, আমার নানাবাড়িতে ফাহিম ও শিহাবকে নিয়ে ঘুরতে আসি। সকালে তিন বন্ধু মেঘনা নদীতে গোসল করতে নেমে ছবি তুলছিলাম। একপর্যায়ে ফাহিম ছবি তোলার জন্য আমাদের থেকে দূরে গিয়ে অবস্থান নেয়। এসময় প্রচণ্ড স্রোত তাকে টেনে নিয়ে যায়। এরপর থেকে আর তাকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। আমরা তিন বন্ধু কেউ সাঁতার জানতাম না।
বাংলাদেশ সময়: ২০৩৭ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৩, ২০১৯
আরএ