মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) দুপুর ৩টার দিকে টিআইবির পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, শিল্পোন্নত দেশের প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ২০২০ সাল থেকে জলবায়ু অভিযোজন খাতে ‘নতুন’ এবং ‘অতিরিক্ত’ অর্থ হিসেবে প্রতি বছর ১০০ বিলিয়ন ডলার দেওয়ার বিষয়টি কপ-২৫ সম্মেলনের আলোচনায় স্থান পায়নি।
‘সম্মেলনে জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ক্ষয়ক্ষতি মোকাবিলায় শিল্পোন্নত দেশকর্তৃক ক্ষতিপূরণ প্রদানে আলাদা তহবিল গঠন, ক্ষতিপূরণ প্রদানের নীতিমালা এবং চ্যালেঞ্জসমূহ চিহ্নিত করে তা বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত হবে বলে প্রত্যাশা ছিলো অংশীজনদের। কিন্তু, বিষয়গুলো নিয়ে সম্মেলনে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। উল্টো ক্ষয়ক্ষতি মোকাবিলায় বীমা ব্যবস্থা চালুর মাধ্যমে মুনাফাভোগী বেসরকারি খাতকে অন্তর্ভুক্ত করার চেষ্টা চলছে। ’
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, বৈশ্বিক তাপমাত্রা কমিয়ে আনতে ২০২০ সালের মধ্যে প্যারিস চুক্তিভুক্ত দেশগুলোর জাতীয়ভাবে নির্ধারিত অনুমিত অবদান এবং প্রতিশ্রুতি বৃদ্ধি ও তা হালনাগাদ করার সিদ্ধান্ত সম্মেলনের শেষ দিনে প্রত্যাহার হওয়া, স্বচ্ছতা কাঠামো সম্বলিত প্যারিস চুক্তির ‘রুলবুক’ বাস্তবায়ন নির্দেশিকা প্রস্তুতে ঐক্যমতে পৌঁছাতে না পারাও হতাশাজনক।
বাংলাদেশ সময়: ০০০০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৪, ২০১৯
আরকেআর/এইচজে