বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) রাত ১২টার দিকে এ রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ করে কর্তৃপক্ষ। প্রায় ৯ ঘণ্টা পর সকাল সাড়ে ৮টার দিকে পুনরায় ফেরি চলাচল শুরু হয়।
তবে নৌরুটে এখনো কিছুটা কুয়াশা থাকায় ফেরি চলাচলে রয়েছে ধীরগতি। ফেরি বন্ধের কারণে মুন্সিগঞ্জের লৌহজং উপজেলার শিমুলিয়া ঘাট ও মাদারীপুরের কাঁঠালবাড়ী ঘাটে ৪ শতাধিক ছোট-বড় যানবাহন পারাপারের অপেক্ষায় আটকে ছিল।
বিআইডব্লিউটিসি শিমুলিয়া ঘাটের উপ-মহাব্যবস্থাপক সফিক আহম্মেদ জানান, ঘন কুয়াশার কারণে মার্কিং পয়েন্ট ও বিকন বাতি দেখতে না পাওয়ায় নৌ-দুর্ঘটনা এড়াতে রাত ১২টা থেকে শিমুলিয়া-কাঠালবাড়ি নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। এ অবস্থায় পদ্মার মাঝে নোঙর করে রাখা হয় কমপক্ষে ৫টি ফেরি। পরে সাড়ে ৮টার দিকে কুয়াশা কমে আসায় ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে।
একই কথা জানান বিআইডব্লিউটিসি কাঁঠালবাড়ী ফেরি ঘাটের ব্যবস্থাপক আব্দুল আলীম মিয়া। তিনি বলেন, কুয়াশার তীব্রতার কারণে দুর্ঘটনা এড়াতে মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) রাত ১১টার কিছু পর থেকে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। বুধবার সকাল ৮টার পর কুয়াশা কিছুটা কমে এলে ফেরি চলাচল শুরু হয়। তবে নৌরুটে কুয়াশা পুরোপুরি না কাটায় ফেরিগুলো ধীরগতিতে চলছে।
বাংলাদেশ সময়: ০৯০০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৫,২০১৯
এসএইচ/আইএ/এইচজে