বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) দিনগত রাত ৮টার দিকে তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। আয়েশা বারোবিঘা এলাকার ইয়াসিন মুন্সির মেয়ে।
ঢামেক হাসপাতালে নিয়ে আসা শিশুটির বাবা বলেন, বারোবিঘা এলাকায় তার নিজের বাসা। ছয় থেকে সাতটি টিনশেডের ঘর আছে তার। দুইটি ঘরে তারা থাকেন। বাকিগুলো ভাড়া দিয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, বিকেল ৫টা থেকে তার মেয়েকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। তখন তিনি বাড্ডায় তার কাপড় দোকানে ছিলেন। খবর পেয়ে বাসায় যেতে যেতে শুনেন মেয়েকে ভাড়াটিয়ার বাসা থেকে তাকে হাত-পা বাঁধা ও মুখে কাপড় গোজানো অবস্থায় পাওয়া গেছে। এ অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় হাসপাতাল ও পরে ঢামেক হাসপাতালে নিয়ে এলে দায়িত্বরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ইয়াসিন মুন্সি বলেন, যে ভাড়াটিয়ার ঘরে তাকে পাওয়া গেছে তিনি বাকপ্রতিবন্ধী। তার একটি ছেলে রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, আসলে কী ঘটেছে আমি বলতে পারবো না। আয়েশার মামা আলমগীরের কাছ থেকে শুনেছি, তাকে যখন পাওয়া গেছে তখন নাকি তার হাত-পা বাঁধা ও মুখে কাপড় গোজানো ছিল।
ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া বাংলানিউজকে জানান, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ২০৫৩ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৬, ২০১৯
এজেডএস/আরবি/