শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) দুপুর ২টার দিকে সূর্যের মুখ দেখা গেলেও তাতে কোনো তাপ ছিল না।
ঘন কুয়াশার কারণে ঘন কুয়াশার কারণে ব্রহ্মপুত্র-যমুনাসহ অন্য নদ-নদীতে নৌযান চলাচল বিঘ্নিত হচ্ছে।
এদিকে, তীব্র ঠাণ্ডায় জমিতে কাজ করতে পারছেন না জেলার কৃষকরা। অব্যাহত ঘন কুয়াশা ও রোদ না থাকায় বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছে ক্ষেতের সরিষা ও বোরো ধানের চারা। হলুদ রং ধারণ করছে ধানের চারা, ঝরে পড়ছে সরিষার ফুল।
অন্যদিকে প্রচণ্ড শীতের কারণে ডায়রিয়া, সর্দি-কাশি, নিউমোনিয়ানসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে জেলার সরকারি হাসপাতাল ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেগুলোতে রোগীদের সংখ্যা বাড়ছে। এছাড়া গরম কাপড়ের অভাবে শীত নিবারণে কষ্ট পাচ্ছেন ছিন্নমূল মানুষ।
গাইবান্ধা জেলা প্রশাসক (ডিসি) আব্দুল মতিন বাংলানিউজকে বলেন, শুরু থেকেই শীতার্ত মানুষের মধ্যে কম্বল বিতরণ করা হচ্ছে। শীতবস্ত্র বিতরণ অব্যাহত থাকবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৮১০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৮, ২০১৯
এসআরএস