শুক্রবার (২৮ ফেরুয়ারি) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার সদর ইউনিয়নের পদ্মা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য কনের বাবা মোফাজ্জল হাওলাদারকে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন পাথরঘাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহাবুদ্দিন।
তিনি বাংলানিউজকে জানান, বরপক্ষের লোকজন বিয়ে বাড়িতে খাবার শেষ করে দ্রুত বউ সাজিয়ে দিতে কনেপক্ষের লোকজনের কাছে অনুরোধ জানালে একপর্যায়ে কথা কাটাকাটি শুরু হয়। পরে মেয়ে পক্ষের লোকজন বরপক্ষের লোকজনের উপর উত্তেজিত হয়ে হামলা চালায়।
এ বিষয়ে বরের ভাই আবুল কালাম বলেন, আমরা মোংলা সদর উপজেলা থেকে ভাইকে বিয়ে করানোর উদ্দেশে পাথরঘাটায় আসি। বিয়ে বাড়িতে দুপুরের খাবার শেষে আমরা কনেকে নিয়ে মোংলায় চলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত আগে থেকেই তাদের জানাই। যেহেতু পাথরঘাটা থেকে মোংলা যেতে ৬ থেকে ৭ ঘণ্টা সময় লাগে। তাই কনেকে সন্ধ্যা হওয়ার আগে সাজিয়ে দিতে বললে মেয়ে পক্ষের লোকজন উত্তেজিত হয়ে আমাদের ওপর হামলা চালায়। এ ঘটনায় আমার ভাই বর বেলাল হোসেন (২৬), বোন জামাই আখতার হোসেন (৪৫), খালাত বোন সুখিসহ (১৬) প্রায় ২০ জন আহত হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ২১২২ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৮, ২০২০
আরএ