রোববার (০১ মার্চ) দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক মানববন্ধনে এ দাবি জানানো হয়।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি নিবন্ধনে প্রকৃত মৎস্যজীবীদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে।
জাতীয় মৎস্যজীবী সমিতি কেন্দ্রীয় কমিটির মহাসচিব ফণিভূষণ মালো বলেন, জলমহালে মৎস্যজীবীদের স্থায়ী অধিকার প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত অন্তর্বর্তীকালীন জলমহাল নীতিমালায় ইজারা নবায়নের বিধান জলমহাল নীতিমালা অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। জলমহাল ও নদী তীরবর্তী সামাজিকভাবে চিহ্নিত মৎস্যজীবী গ্রামকে আদর্শ মৎস্যজীবী গ্রাম ঘোষণা দিয়ে উন্নয়নমূলক কার্যক্রম নিতে হবে।
বক্তারা বলেন, উপকূলীয় মৎস্যজীবীদের ইলিশ উৎপাদনে আহরণ বন্ধ থাকাকালীন ও জাটকা নিধন প্রতিরোধের সময় ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয় থেকে প্রদত্ত খাদ্যসামগ্রী চাল, ডাল ইত্যাদি বিষয়ে মৎস্যজীবীদের তালিকা প্রণয়ন করে স্থানীয়ভাবে বিতরণ করতে হবে।
তারা বলেন, উপকূলীয় মৎস্যজীবীদের যারা ট্রলার বা জাহাজে মৎস্য আহরণ করেন তাদের দলভিত্তিক জীবনবিমা বাধ্যতামূলক রাখতে হবে। জীবনবিমার প্রিমিয়াম ট্রলার মালিককে পরিশোধের বিধান রাখতে হবে।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন জাতীয় মৎস্যজীবী সমিতির কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি অ্যাডভোকেট ইসলাম আলী, সহ-সভাপতি গোলাপ চন্দ্র রাজবংশী, আতাউর রহমান, রফিক গাজী, সুরুজ্জামান প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ১৬২৯ ঘণ্টা, মার্চ ০১, ২০২০
পিএস/এফএম