বৃহস্পতিবার (১২ মার্চ) দুপুরে উপজেলার অলংকারী ইউনিয়নের টেংরা দাসপাড়ার গ্রামের বাসিয়া নদী থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়। যতীন্দ্র কুমার দাস ওই গ্রামের মৃত হরেন্দ্র কুমার দাসের ছেলে।
স্থানীয়রা জানান, গত রোববার (৮ মার্চ) দিনগত রাত ১১টায় যতিন্দ্র কুমার দাস বাড়ি থেকে বের হয়ে আর ফিরেননি। পরিবারের লোকজন সম্ভাব্য জায়গায় খোঁজাখুঁজি করেও তাকে পায়নি। তবে এ ঘটনায় থানায় সাধারণ ডায়েরি করা হয়নি। সকালে বাসিয়া নদীর পানিতে হাত-পা বাঁধা অবস্থা মরদেহ দেখতে পেয়ে এলাকাবাসী থানায় খবর দেন। এরপর তাৎক্ষণিক পুলিশ এসে মরদেহ উদ্ধার করে সুরতহাল প্রতিবেদন প্রস্তুতের পর সিলেট ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।
বিশ্বনাথ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শামীম মুসা বাংলানিউজকে বলেন, যতীন্দ্র কুমারকে হত্যা করা হয়েছে। হত্যার পর মরদেহ গুম করতে প্লাটিকের দু’টি বস্তায় মাটি ভরে নদীতে ফেলে দেওয়া হয়। বস্তার মাটি গলে যাওয়া আজ মরদেহ ভেসে ওঠে। ধারণা করা হচ্ছে, দুর্বৃত্তরা তাকে হাত-পা বেঁধে শ্বাসরোধ করে হত্যার পর মরদেহ গুম করতে নদীতে ফেলে দিয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৫৫ ঘণ্টা, মার্চ ১২, ২০২০
এনইউ/ওএইচ/