এক বিজ্ঞপ্তিতে গ্রামীণফোন জানায়, ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ বাঙালি জাতি ও বাংলাদেশের স্বাধীনতার সনদ। তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুরের এ আগুন ঝরা ভাষণই আমাদের দিয়েছিলো সাহস আর স্বাধীন বাংলদেশ দেখার স্বপ্ন।
২০১৭ সালের ৩০ অক্টোবর ইউনেস্কো এ ভাষণকে ঐতিহাসিক দলিল হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। ২০১৭ সালের অক্টোবরের শেষে ইউনেস্কো ৭ মার্চের ভাষণকে ‘ডকুমেন্টারি হেরিটেজ’ (বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্য) হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।
বাংলাদেশের স্বাধীনতার এ অনবদ্য দলিল সব বাঙালিসহ সারা বিশ্বের মানুষের কাছে এক অনুপ্রেরণা হয়ে আছে। হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীতে বাংলাদেশের লাখো বাক ও শ্রবণপ্রতিবন্ধীদের মাঝে এ অনুপ্রেরণা ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য গ্রামীণফোন একটি ছোট্ট উদ্যোগ নেয়। এ ঐতিহাসিক ভাষণকে বাক ও শ্রবণপ্রতিবন্ধীদের ইশারা ভাষা বা সাইন ল্যাঙ্গুয়েজে রূপদান করার।
সেই প্রচেষ্টা থেকেই সৈয়দ হাসান ইমাম, অপি করিম, তাহসান খান, আরাফাত সুলতানা লতা, বিদ্যা সিনহা মীম, মাসুমা রহমান নাবিলা, মনোজ প্রামাণিক, আফরান নিশো ও গাওসুল আলম শাওনদের মতন স্বনামধন্য মিডিয়া ব্যক্তিত্বকে দিয়ে ইশারার ভাষায় পুরো ভাষণটিকে ধারণ করার একটি ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা করেছে গ্রামীণফোন।
বাংলাদেশের ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে তরুণ প্রজন্মের কাছে নিয়ে আসতে গ্রামীণফোন সবসময়ই চেষ্টা করে। এ উদ্যোগটিও এর ব্যতিক্রম নয়।
ভিডিওটি দেখতে ক্লিক করুন
বাংলাদেশ সময়: ১৬১৫ ঘণ্টা, মার্চ ১৭, ২০২০
এমআইএইচ/ওএইচ/