মঙ্গলবার বিকেলে গাইবান্ধা মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে জেলা প্রশাসন, সমাজসেবা বিভাগ ও পরিবার পরিকল্পনা বিভাগ।
এইসব শিশুর বাবা-মাকে জেলা প্রশাসক আবদুল মতিন ফুলেল শুভেচ্ছা জানান, তাদের মিষ্টি খাওয়ান এবং তাদের হাতে শিশুদের ব্যবহার উপযোগী বিশেষ উপহার তুলে দেন।
এসময় বক্তব্য রাখেন- অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. আলমগীর কবির, সিভিল সার্জন ডা. এবিএম আবু হানিফ, সমাজসেবা বিভাগের উপ-পরিচালক মো. এমদাদুল হক, পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের উপ-পরিচালক মো. সাইফুল ইসলাম, সহকারী পরিচালক ডা. ফারুক আজম নুর এবং মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রের মেডিক্যাল অফিসার ডা. আফসারী খানম।
১৭ মার্চ মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রে ৯ জন মেয়ে এবং ৩ জন ছেলে শিশু জন্ম নেয়। এদের মধ্যে ৯ জন শিশুর নরমাল ডেলিভারি এবং ৩ জন সিজিরিয়ান অপারেশনের মাধ্যমে জন্মগ্রহণ করে।
এসব সৌভাগ্যবান শিশুদের প্রতিবছর জন্মদিন পালিত হবে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন ১৭ মার্চের এই মহতি দিনে।
এসব সৌভাগ্যবান শিশুর বাবা-মা হচ্ছেন- সদর উপজেলার রাধাকৃষ্ণপুরের সীমা বেগম ও জাহিদ মিয়া, খোলাহাটির মাঠবাজারের মৌসুমী বেগম ও রফিক মিয়া, মালিবাড়ি কাবিলের বাজারের রাবিনা বেগম ও রিফাত মিয়া, গাইবান্ধা পৌর এলাকার পশু হাসপাতাল সংলগ্ন নুরন্নাহার বেগম ও জোহা মিয়া, মালিবাড়ি কচুয়ার খামারের মিতালী বেগম ও আলমগীর মিয়া, খোলাহাটির বাড়াইগাড়ির গোলাপী রাণী ও নয়ন চন্দ্র, বল্লমঝাড়ের শারমিন বেগম ও রাব্বি মিয়া, পৌর এলাকার থানাপাড়ার জান্নাত আরা ও লিয়ন চৌধুরী, মিম বেগম ও মরিয়ম বেগম, পলাশবাড়ি উপজেলার মনোহরপুরের সিরাজুন্ন নাজিফা ও ফুলমিয়া সরকার এবং সুন্দরগঞ্জ উপজেলার কিশামত ধোপাডাঙ্গা গ্রামের মমতা বেগম ও শাহজাহান মিয়া।
বাংলাদেশ সময়: ২০১৭ ঘণ্টা, মার্চ ১৭, ২০২০
আরএ