মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোছাম্মৎ নাজমানারা খানুম সম্প্রতি নির্বাচন কমিশনের সিনিয়র সচিব মো. আলমগীরকে এ নিয়ে একটি আধা সরকারিপত্রও (ডিও লেটার) দিয়েছেন।
এতে তিনি বলেছেন, বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের নিয়মিত পর্যবেক্ষণ ও মূল্যায়নে খাদ্য প্রস্তুত, পরিবেশন ও অবকাঠামোগত উন্নয়নের মান অনুযায়ী ইতোমধ্যে ঢাকা সিটি করপোরেশন এলাকার ৮৭টি হোটেল, রোস্তোরাঁকে গ্রেড দেওয়া হয়েছে।
এই অবস্থায় যেকোনো সভা বা যেকোনো আপ্যায়নে খাবার সরবরাহের ক্ষেত্রে গ্রেডপ্রাপ্ত হোটেল, রেস্তোরাঁকে অগ্রাধিকার দেওয়া হলে সংশ্লিষ্ট হোটেল, রেস্তোরাঁর কর্তৃপক্ষ ভেজাল/দূষণমুক্ত খাদ্য উৎপাদন ও বিপণনে উৎসাহিত হবেন। এতে নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতকরণ কার্যক্রম সম্প্রসারণ করা সহজ হবে। তাই আপনার সংস্থায় আয়োজিত অনুষ্ঠানাদিতে খাবার পরিবেশনের সময় পরিবেশকারীকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে খাদ্য পরিবেশনের নির্দেশনা দিলে দেশের অন্যান্য সংস্থায় ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।
নির্বাচন কমিশন নির্বাচনে জন্য প্রায় সারা বছরই বিভিন্ন সভা-সেমিনার, প্রশিক্ষণ কর্মসূচির আয়োজন করে। এছাড়া নির্বাচন এলেই আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে বৈঠক করেন। নির্বাচনী বাজেটে একটি বিরাট অংশ ব্যয় হয় আপ্যায়ন খাতে।
খাদ্য মন্ত্রণালয় এ প্লাস, এ, বি ও সি এই চারটি গ্রেডে রাজধানীর ৮৭টি হোটেল, রেস্তোরাঁকে স্থান দিয়েছে।
তালিকা দেখতে ক্লিক করুন
বাংলাদেশ সময়: ০৩২১ ঘণ্টা, মার্চ ২৫, ২০২০
ইইউডি/আরবি/