মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা বলছেন, শস্যদানার থেকেও ছোট এ কম্পিউটারটি মাত্র ০.৩ মিলিমিটার।
গবেষকরা আশা করছেন, ক্ষুদ্রাকৃতির এ কম্পিউটারটি ক্যান্সার চিকিৎসায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারবে।
মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডেভিড ব্লাউয়ু নতুন এ ক্ষুদ্রাকৃতির কম্পিউটারের তৈরিতে কাজ করছেন। তবে এটাকে কম্পিউটার বলা উচিত হবে কিনা সেই বিষয়ে তিনি নিশ্চিত না। ক্ষুদ্রাকৃতির এ যন্ত্রের কর্মদক্ষতার কারণে ভিন্ন মত থাকতেই পারে।
ক্ষুদ্রাকৃতির এ কম্পিউটারটির র্যাম, ফটোভোল্টাইক প্রক্রিয়া, প্রসেসর, ওয়ারলেস ট্রান্সমিটার ও রিসিভার প্রযুক্তি যুক্ত রয়েছে। যন্ত্রটি এতোই ক্ষুদ্র যে, প্রচলিত রেডিও অ্যান্টেনার মাধ্যমে তথ্য প্রেরণ কিংবা গ্রহণ করতে পারবে না। যন্ত্রটির তথ্য ও উপাত্ত প্রেরণ-গ্রহণের জন্য দৃশ্যমান আলো ব্যবহার করা হবে।
মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ের এ গবেষণাপত্রটি ২০১৮ সালের ভিএলএসআই টেকনোলজি ও সার্কিট সিম্পোজিয়ামে প্রকাশিত করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ০৯৫৮ ঘণ্টা, জুন ২৭, ২০১৮
এএইচ/এনএইচটি