তিনি মনে করেন, দীর্ঘদিন বেঁচে থাকার জন্য খাবার নিয়ন্ত্রণ বা অন্য কোনো সাপ্লিমেন্টের প্রয়োজন নেই। এর জন্য পা-গুলোই যথেষ্ট।
আর তিনি বছরের পর বছর সেটাই করে আসছেন নিয়মিত। ধরেও রেখেছেন তার পুরো ফিটনেস। তবে নিঃসঙ্গ জীবনযাপন তাকে ঘিরে রেখেছে।
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক সিটিতে একটানা তিন ঘণ্টা দৌড়ের সহ্যশক্তির পরীক্ষা দিচ্ছিলেন ফ্রান্সে জন্মগ্রহণকারী বেদার্দ। সেসময় তিনি বলেছিলেন, দৌড়িয়েই তিনি এ জগতে সবচেয়ে বেশি বছর বাঁচতে চান।
তিনি বলেন, আমার অন্য কোনো বিশেষ প্রস্তুতির প্রয়োজন নেই। কারণ আমি প্রতিদিন তিন ঘণ্টা দৌড়ি। সেজন্য আমি সবসময় অনেক সক্রিয়ও।
তিনি এও বলেন, আমি একা। আমার স্বামী নেই। সময় কাটছিল না। একাকীত্ব বোধ করছিলাম। অবসরও নিয়ে নিয়েছিলাম। কিছু করে সময় পার করারও মাধ্যম পাচ্ছিলাম না। পরে দৌড় শুরু করি প্রতিদিন নিয়মিতভাবে। এক সময় এতে আসক্ত হয়ে যাই। প্রতিদিন দৌড়াটা অভ্যাস হয়ে যায়। ভালোই সময় কাটছিল। এখন পুরো সক্রিয় আমি।
‘এছাড়া আমি তরুণ অনুভূতি পাই। যেনো আমার ২০ বছর হয়েছে। সেটা শারীরিকভাবে বা মনের দিক দিয়ে উভয়ই, যোগ করেন বেদার্দ।
বাংলাদেশ সময়: ০৭৩২ ঘণ্টা, নভেম্বর ০৪, ২০১৮
টিএ