মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) দুপুরে নগরের চৌমাথাসহ বিভিন্ন স্থানে এ পথসভা অনুষ্ঠিত হয়। এসময় নগরের বিভিন্ন জায়গায় হ্যান্ডবিল বিতরণ করা হয়েছে।
পথসভায় বক্তারা বলেন, সমস্ত যুক্তি উপেক্ষা করে সরকার গায়ের জোড়ে বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে। ২৪ সেপ্টেম্বর আমরা গণশুনানিতে হিসেব করে দেখেছিলাম বিশ্ববাজারে তেলের দাম কমেছে, তাই বিদ্যুতের দাম কমেছে। এছাড়া সরকার ভুলনীতি এবং দুর্নীতি পরিহার করলে কমপক্ষে ৭ হাজার কোটি টাকা সাশ্রয় করা যাবে। লুটপাট বন্ধ করলে ইউনিটেপ্রতি বিদ্যুতের দাম ১ টাকা ৫৬ পয়সা কমানো সম্ভব। অথচ রেন্টাল-কুইক, রেন্টাল বিদ্যুৎ ব্যবসায়ী, বেসরকারি বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী, বিদ্যুৎ আমদানিকারক, এলএনজি আমদানিকারকদের মুনাফা বৃদ্ধির স্বার্থে সরকার বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে।
বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধির আঘাত নিন্মবিত্ত, গরিব মানুষদের জীবনের প্রভাব ফেলবে বলেও জানান বক্তারা।
এসময় পথসভায় সিপিবি বরিশাল জেলা কমিটির সভাপতি অ্যাডভোকেট এ কে আজাদ, গণসংহতি আন্দোলনের দেওয়ান নিলু, বাসদের ডা. মনিষা চক্রবর্তীসহ সিপিবি-বাসদ ও গণতান্ত্রিক বামমোর্চার নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৫০৫ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৮, ২০১৭
এমএস/ওএইচ/